জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, ধৃতরা কাউকে অস্ত্র বিক্রির জন্য কাশীপুরে নির্জন ক্যানেল মোড়ে অপেক্ষা করছিল। হাত বদলের আগেই তাদের ধরা হয়েছে। ধৃতদের জেরা করে কোথা থেকে আগ্নেয়াস্ত্রটি নিয়ে নিয়ে এসে কাকে দিত, তা জানার চেষ্টা চলছে।
প্রসঙ্গত, গতবছরের ২৪ মার্চ হাজিপুর লাগোয়া যবুনি গ্রামের রমজান শেখের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে তিনটি দেশীয় পাইপগান, ২১ রাউন্ড কার্তুজ ও ১৮০ কেজি বোমা তৈরির বারুদ সহ অন্যান্য মশলা উদ্ধার করে পুলিস। তাকে জেরা করে মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের বাসিন্দা মুর্শেদ শেখকে প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র সহ গ্রেপ্তার করে মাড়গ্রাম থানার পুলিস। পরে তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির কারখানার হদিশ মেলে। উদ্ধার হয় আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির প্রচুর সরঞ্জাম। মুর্শেদ এই জেলায় বেশ কয়েকজনকে ডিলার হিসেবে নিয়োগ করেছিল। পুলিস দু-একজনকে গ্রেপ্তারও করে। এরপরই মধ্যে এই দুই কারবারি গ্রেপ্তার হওয়ায়, অস্ত্র কারবার যে থেমে নেই, তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে।
প্রতিদিনই তারাপীঠে পর্যটকদের আনাগোনা লেগে থাকে। স্বভাবতই তীর্থভূমির নিরাপত্তা বৃদ্ধির দাবি উঠতে শুরু করেছে। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও তারাপীঠের হোটেল থেকে ভিন রাজ্যের অস্ত্র কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। এছাড়া রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় অপরাধমূলক কাজ করে তারাপীঠে আশ্রয় নিচ্ছে দুষ্কৃতীরা। পুলিস গ্রেপ্তার করছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, একটা সময় প্রায়ই তারাপীঠের হোটেলে আত্মগোপন করে থাকত অপরাধীরা। পুলিস বিভিন্ন সূত্র মারফত খবর পেয়ে তাদের গ্রেপ্তার করত। মাঝে কয়েকবছর এই ঘটনা কমে এসেছিল। ফের অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠছে বামাখ্যাপার সাধনাস্থল, যা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন এলাকার বাসিন্দারাও। ফাইল চিত্র