বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিন্দুপাড়া এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থা ভালো নয়। বাড়ি বাড়ি প্রচুর গাছপালা ও জল জমে রয়েছে। সেখানে ভনভন করছে মশা। আক্রান্ত ছাত্রের মা বলেন, ছেলে বিকেলে খেলে বাড়ি আসার পরই জ্বর আসে। জ্বর ছাড়ছিল না। পরে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ডেঙ্গু হয়েছে জানার পর ভয় পেয়েছিলাম। এখন ভালো আছে।
এদিন এলাকায় বিভিন্ন বাড়ি বাড়ি গিয়ে পুরসভার কর্তারা পরিষ্কার থাকার জন্য স্থানীয়দের পরামর্শ দেন। সেখানে একটি পুতুল তৈরির কারখানার কাঁচামাল যত্রতত্র ফেলে রাখার জন্য মশার উপদ্রব হচ্ছে বলে স্থানীয়দের দাবি। এদিন পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান নরেশ দাস, ভাইস চেয়ারম্যান মলয় দত্তরা ওই কারখানায় গিয়ে আবর্জনা দ্রুত সাফাইয়ের নির্দেশ দেন। পরে নরেশবাবু বলেন, ঘূর্ণিতে মোট তিনজন ডেঙ্গু আক্রান্তের খবর পেয়েছি। আমরা ওই এলাকাগুলিতে ডেঙ্গু মোকাবিলায় সব ব্যবস্থা নিচ্ছি।
জেলার অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক(২) অসিত দেওয়ান বলেন, কৃষ্ণনগর পুরসভা এলাকায় মোট চারজন ডেঙ্গু আক্রান্তের খবর আছে। যদিও এখন সবাই ভালোই আছেন। কেউ যেন বাড়িতে জল জমতে না দেন সেজন্য সতর্ক করা হয়েছে। আমরাও পরিস্থিতি মোলাবিলায় সব ব্যবস্থা নিচ্ছি।