সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এলাকায় প্রায় তিন বছর ধরে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা বন্ধ রয়েছে। গ্রামীণ হাসপাতালের দূরত্ব প্রায় ১৬ কিমি ও মালদহ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল যেতে হলে পার হতে হয় ৩৬ কিমি। এলাকার এক অ্যাম্বুলেন্স মালিক রাকেশ কুমার রায় জানান, সরকার অ্যাম্বুলেন্স বাবদ যে খরচ দেয়, তাতে তেলের টাকাও ওঠে না। এই অবস্থায় অ্যাম্বুলেন্স চালানো অসম্ভব। তাছাড়া সঠিক সময়ে টাকা পাওয়া যায় না বলে গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ, চালকের বেতন দিতে গিয়ে প্রচুর টাকা ধার হয়ে গিয়েছে। সেই কারণেই পরিষেবা বন্ধ রাখতে হয়েছে। অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবার বিষয়ে হবিবপুর ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক বাবর আলির মন্তব্য, প্রত্যেক গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবার ব্যবস্থা রয়েছে। শুধুমাত্র প্রসূতিদের বিনামূল্যে দেওয়া হয়। সাধারণ রোগীর ক্ষেত্রে বিনামূল্যে পরিষেবা এখনও চালু হয়নি। বয়স্ক মহিলা কেন অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস পাননি, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।