সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
২০২২ সালেও লোহার সামগ্রী বিক্রি করা হয়েছিল। তখনও পুরনো লোহার ওজন দেখানো হয় ২৪ হাজার ৬৫৬ কেজি। এবারেও প্রায় একই ওজন কেন দেখানো হয়েছে, প্রশ্ন তুলেছেন জেলা পরিষদের তৃণমূলের সদস্যরা। তাঁদের অভিযোগ, শুধু চার লরি রড নিয়ে যাওয়া হয়েছে। যার ওজন কয়েকশো টন হলেও মাত্র ২৪ টন রড দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগ। ভালো মানের রড কম দামে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে বলেও প্রশ্ন উঠেছে। জেলা পরিষদের সদস্য তথা তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার বলেন, ওজন কীভাবে করা হয়েছে আমরা জানি না। ২০২২ এবং গত বছরের লোহার ওজন কেমন করে এক হয়? এতে বোঝা যাচ্ছে পুরো টেন্ডার প্রক্রিয়া মনগড়া। কয়েকশো টন রড ছিল। কমদামে বিক্রি না করে সেগুলি দিয়ে উন্নয়নমূলক কাজ করা যেত। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা প্রয়োজন। জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ রফিকুল ইসলামের সাফাই, সমস্ত প্রক্রিয়া নিয়ম মেনেই হয়েছে। এখানে অনিয়নের কোনও বিষয় নেই। এই ঘটনার কথা নাকি জানা নেই জেলা পরিষদের সভাধিপতি চিন্তামণি বিহার। তাঁর বক্তব্য, বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।
আগে জেলা পরিষদ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করত। একাধিক সেতু তৈরি করা হয়েছিল। সেজন্য কয়েক কোটি টাকার রড কিনে গোডাউনে মজুত করা হয়। জেলা পরিষদের অনেক সদস্যের বক্তব্য, রডগুলির মান এখনও ভালো রয়েছে। সব লোহা বিক্রি করে দেওয়ায় ক্ষুব্ধ কর্মাধ্যক্ষ ও সদস্যদের একাংশ।
জেলা পরিষদের স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ কৌশিক মাহাত বলেন, কয়েক লরি রড নিয়ে যাওয়া হয়েছে। যার ওজন কয়েকশো টন হবে। আমাদের কাউকে কিছু জানানো হয়নি।