সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
সেতু না থাকায় নদী পারাপারে কখনও ভরসা নৌকা, কখনও সাঁকো, কখনও আবার অস্থায়ী সেতু। দক্ষিণ ধামরগছের বাসিন্দা আনারুল হক জানান, বিভিন্ন মহলে সেতুর দাবি জানিয়েও কোনও কাজ হয়নি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, টিকবে না জেনেও প্রত্যেক বছর সময় বাঁচাতে নদীর গতিপথ আটকে অস্থায়ী সেতু তৈরি করা হয়।
ভেরভারি গ্রামের বাসিন্দা স্বপন বিশ্বাস বলেন, এলাকায় তিনটি ঘাট। তার মধ্যে বেরং নদী ঘাটে সেতু তৈরির ব্যাপারে প্রশাসনিক কর্তারা মাপজোখ করে গ্রামবাসীদের মনে আশা জাগিয়েছিলেন বহুদিন আগে। কিন্তু তারপর আর কাজ এগয়নি। একই বক্তব্য সুলতানগছের বাসিন্দা শেখ রহিমউদ্দিনেরও। চোপড়া গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান জিয়ারুল রহমান বলেন, বর্ষায় পঞ্চায়েত থেকে নৌকার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। সমস্যাটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। চোপড়া পঞ্চায়েত সমিতির সহকারী সভাপতি ফজলুল হক বলেন, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আশা করি, দ্রুত সমস্যা মিটে যাবে।
(চোপড়ায় বেরং নদীতে সেতুর দাবি তুলেছেন বাসিন্দারা।-নিজস্ব চিত্র)