উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
স্থানীয়দের কথায়, খেমচি নদী দখলের জেরে এখন তা নালায় পরিণত হয়েছে। কোথাও পাথরের বাঁধ ভেঙে দেওয়াল তুলে খাটাল বানানো হয়েছে। আবার কোথাও নদীর উপর দু’পাশে গার্ডওয়াল দেওয়া হয়েছে। এখন নদীর প্রায় ৬০ ফুট এলাকাজুড়ে চলছে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজ। স্থানীয় বাসিন্দা তথা অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ভোলা রায় বলেন, নদীবক্ষ দখল করে এমন নির্মাণ অন্যায়। আরএক বাসিন্দা বিক্রম ঘোষ বলেন, পাড়ার সমস্ত মানুষ একজোট হয়ে এই কাজের প্রতিবাদ জানিয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে লিখিত অভিযোগ করেছি। কিন্তু কোনও ব্যবস্থা এখনও নেওয়া হয়নি।
অভিযুক্ত মানিক ঘোষ বলেন, নদী দখল করেনি। গার্ডওয়াল না থাকায় নদীর জলস্রোতে জমি ভেঙে নিয়ে যাচ্ছে। আশেপাশের অনেকেই গার্ডওয়াল দিয়েছে। বিডিও, শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদে একাধিকবার দাবি জানিয়েও বাঁধ দেয়নি। তাই আমি ব্যক্তিগত উদ্যোগে নিজের জমিতে নির্মাণ কাজ শুরু করেছি।
নকশালবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন, এনিয়ে গ্রামবাসীরা লিখিত অভিযোগ করেছেন। সেই মতো নির্মাণকারী ব্যক্তিকে ডেকে সতর্ক করেছি। সোমবার সেচদপ্তরে চিঠি করব। সেচদপ্তরের শিলিগুড়ির এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার প্রিয়ম গোস্বামীকে একাধিকবার টেলিফোন করা হলেও তিনি কোনও উত্তর দেননি। মেসেজেরও উত্তর আসেনি।