উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
মেলা শুরর আগে প্রশাসন ১৫ দিনের কথা বলেছিল। সেই হিসেবে মেলা শেষ হওয়ার দিন ৩০ নভেম্বর। এদিকে অনেকেই মনে করছে, এদিন রবিবার থেকেই মেলা সবে জমে উঠতে শুরু করেছে। সামগ্রিক এই পরিস্থিতিতে সোমবার কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ ব্যবসায়ী সমিতির আবেদন নিয়ে পুলিস ও প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন। মেলার দিন কিছুটা বৃদ্ধি পেলে ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন। রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, প্রশাসন এখনও রাসমেলার দিন বৃদ্ধির বিষয়ে কিছু বলেনি। সোমবার জেলাশাসক ও পুলিস সুপারের সঙ্গে কথা বলব। ব্যবসায়ীরা স্মারকলিপি দিয়েছেন সেটাও জানাব। মেলায় সমস্ত কিছু যখন বিক্রি হয় তখনই সেটাকে সার্বিক বিক্রি বলা যায়। এখনও তা শুরু হয়নি। অসম সহ নানা জায়গা থেকে যখন ক্রেতারা আসেন, তখনই কেনাকাটা চলে। সবই ঠাকুর মদনমোহনের ইচ্ছে।
কোচবিহার জেলা ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুরজকুমার ঘোষ বলেন, সাত-আট দিন হলে গেলেও রাসমেলায় ব্যবসায়ীরা এখনও পর্যন্ত সেভাবে ব্যবসা করতে পারেননি। দূরদূরান্ত থেকে ব্যবসায়ীরা আসেন। কোচবিহারের ব্যবসায়ীরাও এই মেলার দিকে তাকিয়ে দোকানে সামগ্রী তোলেন। মাস পয়লা মেলা পেলে মানুষের হাতে কিছুটা পয়সা থাকে। কেনাকাটা করতে পারে। ব্যবসায়ীদের যাতে আর্থিক ক্ষতি না হয় সেজন্য আমরা চাইছি মেলা কয়েকটা দিন বাড়ানো হোক। এর আগেও মেলা ২০ দিন হয়েছে। সেজন্যই পাঁচ দিন বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।
(কোচবিহারে রাসমেলায় ভিড়।-নিজস্ব চিত্র)