শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
পরিস্থিতি মোকাবিলায় দুয়ারে রেশন ও দুয়ারে ত্রাণ বিলি করেছে জেলা প্রশাসন। মালদহের জেলাশাসক নীতিন সিঙ্ঘানিয়া বলেন, ১৫ হাজার ত্রিপল, শাড়ি ধুতি, লুঙ্গি, বাচ্চাদের ৬ হাজার সেট জামা কাপড়, ৫ হাজার শুকনো খাবারের প্যাকেট, স্টোভ, বাসন, কেরোসিন সহ প্রায় ৩ হাজার বিপর্যয় মোকাবিলা কিট মজুত রাখা হয়েছে। ত্রাণ বণ্টনের জন্য গ্রাম ভিত্তিক ১৭ টি দলকে নামানো হয়েছে।
এদিকে, পুলিসের উপস্থিতিতে ভূতনিতে বাঁশ পাইলিং করে বালির বস্তা দিয়ে রিং বাঁধ তৈরির কাজ চলছে। এদিন নৌকা নিয়েই ভূতনির বিধ্বস্ত এলাকায় দুয়ারে সরকার কর্মসূচির মাধ্যমে রেশন বিলি করা হয়। মানিকচকের ত্রাণ শিবির গুলিতে আশ্রয় নেওয়া বাচ্চাদের পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছে জেলা প্রশাসন। এদিন তাদের বই বিতরণ করে বাচ্চাদের পঠনপাঠন শুরু করিয়েছেন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা।
শুক্রবার বেলা বারোটায় মানিকচক ঘাটে গঙ্গার জলস্তর ছিল ২৫.২০ মিটার। যা বিপদসীমা থেকে ৫১ সেন্টিমিটার বেশি। এদিন ফুলহার নদীর জলস্তর ছিল ২৭. ২২ মিটার। ফুলহারের বিপদসীমা ২৭. ৪৩ মিটার। আর মাত্র ২১ সেন্টিমিটার জল বাড়লেই ফুলহারও বিপদসীমা ছুঁয়ে যাবে। মহানন্দায় জলস্তর বেড়ে হয়েছে ১৯.৬২ মিটার। মহানন্দার বিপদসীমা ২১.০০ মিটার। এদিন নৌকা করে ভূতনির বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সামিরুল ইসলাম ও শ্রমিক সংগঠনের নেতা ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিলেন দলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি, জেলা পরিষদের সভাধিপতি লিপিকা ঘোষ বর্মন, মানিকচকের বিধায়ক সাবিত্রী মিত্র।