গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে। ... বিশদ
মুক্তারামপুরের শ্যামল বিশ্বাস বলেন, আমাদের এলাকার প্রচুর কৃষক ওই রাস্তা দিয়েই গঙ্গারামপুর শহরে সব্জি বিক্রি করতে যান। অনেক বছর দুর্ভোগ হচ্ছে আমাদের। অনেকবার প্রশাসনকে জানালেও লাভ হয়নি। আমরা চাই দ্রুত রাস্তা পাকা করা হোক।
ওই রাস্তা দিয়ে চন্দ্রাইল, মান্দাপাড়া, মুক্তারামপুর, বিশরাইল, সয়রাপুর সহ বিভিন্ন গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের যাতায়াত। এলাকাবাসীর অভিযোগ, বর্ষায় ওই রাস্তা দিয়ে ট্রাক্টর সহ অন্য যানবাহন যাওয়ার ফলে গর্ত তৈরি হয়। সেখানে জল জমে কাদা হয়ে যাওয়ায় টোটো বা চারচাকা দূরের কথা, সাইকেল, বাইক নিয়েও যাতায়াত করা যায় না। পড়ুয়াদের পার্শ্ববর্তী বিসরাইল এবং সয়রাপুর হাইস্কুলে যেতে হয় ওই রাস্তা দিয়ে। মাঝেমধ্যে রাস্তায় পড়ে গিয়ে আহত হয় পড়ুয়ারা। রাস্তা পাকা করার জন্য বহু জায়গায় আবেদন করেও কাজ হয়নি বলে দাবি করেছেন বাসিন্দারা। রামপাড়া চেঁচড়া গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বাসন্তী রায়ের মন্তব্য, রাস্তাটি অনেক লম্বা হওয়ায় গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষে করা সম্ভব নয়। জেলা পরিষদে আবেদন জানিয়েছি।
জেলা পরিষদের সভাধিপতি চিন্তামণি বিহা বলেন, রাস্তাটির জন্য যদি আবেদন জমা হয়ে থাকে, প্ল্যানে ধরা হবে। সেটা না হলে একে একে সব ব্যবস্থা করব। বেহাল রাস্তা।-নিজস্ব চিত্র