গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে। ... বিশদ
এএসপি বলেন, ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকরা রাস্তা অবরোধ করেছিল। স্কুল চত্বরে যাতে ঝামেল না হয় তারজন্য পুলিস সতর্ক রয়েছে।
অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেপ্তার হওয়ার পরেও কেন তাকে সাসপেন্ড করা হচ্ছে না জানাতে চেয়ে এদিন একদল অভিভাবক ও স্কুলের প্রাক্তন পড়ুয়া স্কুলের গেটের সামনে জড়ো হন। সেই সময় পুলিস তাদের সরিয়ে দিতে যায়। একদল পড়ুয়া দেখে, তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে পুলিসের ধস্তাধস্তি হচ্ছে। এরপর তারা স্কুলের পিছনের ভাঙা দেওয়াল টপকে রাস্তায় চলে আসে। উত্তেজিত পড়ুয়ারা ফালাকাটা-মাদারি রোডে স্কুলে চেয়ার-টেবিল নিয়ে এসে রাস্তা অবরোধ করে। ওসব যথেচ্ছভাবে ভাঙচুরও করে বলে অভিযোগ। অভিযুক্ত শিক্ষকের কঠিন শাস্তির দাবি এবং সাসপেন্ডের দাবি তোলে। তাদের অভিযোগ, স্কুলের এক শিক্ষক বাজারে গিয়ে ছাত্রীদের নামে খারাপ কথা বলছেন। তাঁকে অন্যত্র বদলি করতে হবে। স্কুল রাজনীতি করছে বলে তাদের অভিযোগ। অভিভাবকরা জানান, তাদের উপর পুলিস লাঠিচার্জ করেছে। যদিও এএসপি জানিয়েছেন, কোনও লাঠিচার্জের ঘটনা হয়নি।
দেড় ঘণ্টা অবরোধ চলে। এএসপি, বিডিও ও অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক পড়ুয়াদের দাবিগুলির ব্যাপারে আলোচনা করে দ্রুত উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিলে পড়ুয়ারা অবরোধ তুলে নেয়। বিডিও ও অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক বলেন, পড়ুয়ারা কিছু দাবি রেখেছে। সমাধান করতে উপর মহলে জানানো হবে। জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক (মাধ্যমিক) আশানুর করিম বলেন, সাসপেন্ডের বিষয়টি মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অধীন। তারাই এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেবে। নিজস্ব চিত্র।