গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে। ... বিশদ
জেলাজুড়েই মিড ডে মিলের খাবারের মান, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সহ অন্যান্য সমস্ত বিষয়ই খতিয়ে দেখার কাজ শুরু হয়েছে। প্রায় দু’হাজার সরকারি কর্মী, আধিকারিক এই কাজ করবেন বলে জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। দিনহাটা হাইস্কুলে পরিদর্শন করেন এসডিও বিধু শেখর। পড়ুয়াদের সঙ্গে বসে ডিমের ঝোল দিয়ে ভাত খান। দিনহাটা গার্লস স্কুলেরও মিড ডে মিলের মান খতিয়ে দেখে। অন্যদিকে, ঝুড়িপাড়া স্পেশাল ক্যাডার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসেন দিনহাটা-১ এর বিডিও গঙ্গা ছেত্রী। তিনি বলেন, গ্রামীণ এলাকার স্কুলগুলির মিড ডে মিলের মান পরীক্ষা করা হচ্ছে। এসডিও বলেন, শহরের একাধিক স্কুলে পরিদর্শন করেছি। রান্নার মান খতিয়ে দেখেছি।
পড়ুয়াদের মিড ডে মিল খাওয়ানোর সময় দিনহাটা হাইস্কুলে হাজির হন এসডিও। সেইসময় ডিমের ঝোল দিয়ে ভাত খাচ্ছিল পড়ুয়ারা। এসডিও তাদের সঙ্গে বসে পড়েন খাবার খেতে। খাবারের মানের প্রশংসাও করেন। দিনহাটা গার্লস স্কুলে গিয়ে সেখানেও খাবারের মান পরীক্ষা করেন।
অন্যদিকে, হলদিবাড়ি ব্লকের বক্সিগঞ্জ গ্রাম পঞ্চায়েতের বড়েরডাঙা নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা মিড ডে মিল ঠিকমতো পাচ্ছে কি না খতিয়ে দেখেন বিডিও রেঞ্জি লামু শেরপা। তিনি নিজে পড়ুয়াদের সঙ্গে বসে খাবার খান। প্রধান শিক্ষক বিকাশচন্দ্র রায় বলেন, বিডিও স্কুলে এসে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে বসে মিড ডে মিল খেয়েছেন, রান্নার প্রশংসাও করেছেন। আমরা খুশি।
সরকারি আধিকারিকরা স্কুলে এসে উপস্থিত পড়ুয়ার সংখ্যার সঙ্গে মিড ডে মিল খাওয়া পড়ুয়ার সংখ্যা মিলিয়ে দেখেন। রান্নার গ্যাসের রেজিস্টার মিলিয়ে নেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে রান্না করা হচ্ছে কি না দেখেন, প্রয়োজনীয় পরামর্শও দেন তাঁরা। ইন্দ্রনাথ রাজেন্দ্রনাথ চতুর্থ প্ল্যান প্রাইমারি স্কুলে মিড ডে মিল খাচ্ছেন ডিএম। - নিজস্ব চিত্র।