পেশাগত উচ্চবিদ্যার শিক্ষায় শুভ। সাহিত্যচর্চায় মানসিক আনন্দ। কর্মোন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
প্রতি বছর বর্ষায় বক্সার ১৩টি পাহাড়ি গ্রামের মানুষ ধসে আটকে পড়ে। তখনই অসুস্থদের নিয়ে বিপাকে পড়তে হয় বক্সার বাসিন্দাদের। গত মঙ্গলবার থেকে বক্সায় বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে একটি গোরু ও একটি কুকুর মারা গিয়েছে। ধসে পানীয় জলের পাইপ লাইনও বেহাল হয়ে পড়েছে। প্রসূতি ও অন্যান্য অসুস্থদের সমতলে নামিয়ে আনার জন্য দু’বছর আগে প্রশাসন পালকি অ্যাম্বুলেন্স চালু করেছিল। কিন্তু অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি ওই পালকি ছিল খুবই ভারী। ফলে প্রশাসনের ওই পরিকল্পনা মুখ থুবড়ে পড়ে। শনিবারের এই ঘটনার পর বক্সা পাহাড়ের বাসিন্দাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। পাহাড়ি গ্রামের বাসিন্দারা স্ট্রেচারের দাবিতে সরব হয়েছেন। বক্সার সদর বাজারের বাসিন্দা ইন্দ্রশঙ্কর থাপা বলেন, পালকি অ্যাম্বুলেন্স নয়, আমরা স্ট্রেচার চাই। আলিপুরদুয়ারের মহকুমা শাসক বিপ্লব সরকার বলেন, শনিবারের ওই ঘটনার কথা শুনেছি। বক্সার বাসিন্দাদের স্ট্রেচারের প্রস্তাব নিয়ে ভাবনা চিন্তা চলছে।