আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গ্রামবাসীর বাড়িঘর এখন জলের তলায় এমনকী খেতও তিস্তা নদীর জলের নীচে। প্রশাসন থেকে দেওয়া তিনবেলা খাবার খেয়েই দিন কাটছে বাসিন্দাদের। দুর্গতরা জানান, এক সপ্তাহ ধরে তাঁদের এই অবস্থা। তবে কেউ কেউ তিস্তা নদীতে ভেসে আসা কাঠ সংগ্রহ করে রাখছেন। পরে তা বিক্রি করে কিছু রোজগার হবে এই আশায়। বুধবার সকাল থেকে তিস্তায় ফের জল বেড়ে যায়। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফের সকলকে সতর্ক করা হয়। যাতে কেউই তিস্তার চরে যাওয়ার চেষ্টা না করেন।
সাহেববাড়ির ত্রাণ শিবিরে থাকা দুর্গত এক পরিবারের সদস্য কবিতা রায় বলেন, আমাদের বাড়িঘর, জমি সবটাই এখন তিস্তা নদীর জলের তলায়। এত জল ওদিকে যাওয়া যাচ্ছে না। তাই পরিবার নিয়ে ত্রাণ শিবিরে আছি। এখানেই আমাদের থাকা, তিনবেলা খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কবে জল কমবে জানি না।
চেংমারি পঞ্চায়েতের প্রধান আব্দুল সামাদ বলেন, তিস্তা নদীর জল বুধবারও বেড়েছে। দু’টি এলাকা মিলে একশো বাড়িঘর এখন জলের তলায়। প্রতিদিনই বৃষ্টি হচ্ছে। বর্ষার মরশুমে তাঁদের অস্থায়ী ক্যাম্পে থাকতে হবে। আমরা তাঁদের পানীয় জলের ব্যবস্থা, শৌচালয়েরও ব্যবস্থা করেছি। চিকিৎসা শিবিরও করা হয়েছে। এমনকী শিবিরে থাকা সকলকে তিনবেলা খাবার দিচ্ছি।