আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
তপন ব্লকের ৭ নম্বর রামচন্দ্রপুর পঞ্চায়েতের বোরাকুড়ি ফুটবল মাঠ থেকে বালিহার ঈদগাহ পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার রাস্তা। গ্রামবাসীর অভিযোগ, বছর দশেক আগে মাত্র ৩০০ মিটার ঢালাই হয়েছিল। যদিও সেই অংশে বিভিন্ন জায়গা ভেঙে গিয়েছে। এখনও প্রায় দেড় কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা দিয়ে আখিরাডাঙা, খেয়াপুকুর, চক ভগীরথ, দরগাপাড়া, মাধবপুর শহরকুড়ি, গাঞ্জাকুড়ি, মহিন্দর, বালিহার, বোরাকুড়িসহ কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা যাতায়াত করেন।
বর্ষায় গর্তে ভরে যায় রাস্তা। জলকাদা থাকায় সাইকেল, বাইক ও অন্যান্য যানবাহন নিয়ে যেতে পারেন না বাসিন্দারা। পড়ুয়াদের নিয়মিত স্কুল যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়ায় এই রাস্তা। অবিলম্বে পাকা করার দাবিতে সরব বাসিন্দারা।
বোরাকুড়ির বাসিন্দা মতিবুল সরকার বলেন, বৃষ্টি হলেই রাস্তায় কাদা জমে যায়। গ্রামে অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে না পারায় রোগীদের কাঁধে করে পাকা রাস্তা পর্যন্ত নিয়ে যেতে হয়। এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি চাই আমরা।
একই সুর গ্রামবাসী ফয়েজউদ্দিন সরকারের। তিনি বলেন, বর্ষায় শিশুরা কীভাবে স্কুলে যাবে, চিন্তায় আছি। গ্রামে প্রায় ৩০টি টোটো। চালকরা টোটো বের করতে পারেন না। কীভাবে সংসার চলবে তাঁদের?
পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কৃষ্ণা বর্মনের মন্তব্য, ভোটপর্ব চলায় কাজ হয়নি। রাস্তার কিছু অংশ এবার টেন্ডারে ধরা হয়েছে। বাকিটাও দ্রুত করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।