দাবানলে পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে লস এঞ্জেলসের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। ১২ হাজারের বেশি বাড়ি গ্রাস করেছে আগুনের লেলিহান শিখা। মুহূর্তের মধ্যে ঘরছাড়া হয়েছেন দেড় লক্ষের বেশি মানুষ। এতো কিছুর পরেও আগুনের হাত থেকে বেঁচে গিয়েছে মালিবুর একটি চারতলা বাড়ি।
ঝোড়ো হাওয়ার কারণে আরও ভয়ঙ্কর চেহারা নিয়েছে লস এঞ্জেলসের দাবানল। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হচ্ছে দমকলকর্মীদের। প্রতি মুহূর্তে পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। চারিদিকে শুধুই ধ্বংসস্তূপ আর হাহাকার।
আরও ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে লস এঞ্জেলসের দাবানল। আগুনের লেলিহান শিখা গ্রাস করছে নতুন নতুন এলাকা। সেইসঙ্গে বেড়ে চলেছে মৃত্যুমিছিল। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১০। এরই মধ্যে বিভিন্ন স্থানে শুরু হয়েছে লুটপাট। আমেরিকার অন্যতম এই অভিজাত এলাকা থেকে প্রাণভয়ে মানুষ পালাতে শুরু করেছেন।
সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
ঢাকা: বিজেবির প্ররোচনায় গত কয়েকদিন ধরেই সংঘাতের আবহ তৈরি হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে। উত্তেজনা কমাতে রবিবার ঢাকায় মুখোমুখি আলোচনায় বসল দু’দেশ। আর তাতেই উঠে এলো সমাধানসূত্র।
মালদহের শুকদেবপুর সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দিতে বারবার বাধা দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। একই ঘটনা ঘটেছে কোচবিহারের দহগ্রাম-আঙ্গারপোতা সীমান্তেও। তবে শেষপর্যন্ত বিএসএফ জওয়ানদের সঙ্গে নিয়ে সেখানে প্রতিরোধ গড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। বেড়া দিয়েছেন তাঁরাই। সীমান্তে এই সংঘাতের মধ্যেই ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারকে ডেকে আলোচনায় বসল বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রক। রবিবার বিকালে সেদেশের বিদেশ সচিব মহম্মদ জসিমউদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
বৈঠকের পর ভার্মা বলেন, ‘চোরাচালান ও অপরাধীদের কার্যকলাপ বন্ধ করতে সীমান্তে বেড়া দেওয়া জরুরি। এই বিষয়ে দুই দেশের বোঝাপড়া রয়েছে। বিএসএফ এবং বিজিবি যোগাযোগ রেখে চলেছে।’ অন্যদিকে, দুই দেশের সীমান্তে সংঘাতের আবহ নিয়ে এদিন ভারতীয় হাইকমিশনারের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করেন বাংলাদেশের বিদেশ সচিব। তাঁর দাবি, অনুমোদন ছাড়াই সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া হলে দুই প্রতিবেশী দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ক্ষুণ্ণ হবে। বিএসএফ এবং বিজিবির ডিজি পর্যায়ের বৈঠকে এই নিয়ে সমাধানসূত্র বেরিয়ে আসবে বলে আশাপ্রকাশ করেন জসিমুদ্দিন।
মালদহের শুকদেবপুর সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দিতে বারবার বাধা দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। একই ঘটনা ঘটেছে কোচবিহারের দহগ্রাম-আঙ্গারপোতা সীমান্তেও। তবে শেষপর্যন্ত বিএসএফ জওয়ানদের সঙ্গে নিয়ে সেখানে প্রতিরোধ গড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। বেড়া দিয়েছেন তাঁরাই। সীমান্তে এই সংঘাতের মধ্যেই ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারকে ডেকে আলোচনায় বসল বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রক। রবিবার বিকালে সেদেশের বিদেশ সচিব মহম্মদ জসিমউদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
বৈঠকের পর ভার্মা বলেন, ‘চোরাচালান ও অপরাধীদের কার্যকলাপ বন্ধ করতে সীমান্তে বেড়া দেওয়া জরুরি। এই বিষয়ে দুই দেশের বোঝাপড়া রয়েছে। বিএসএফ এবং বিজিবি যোগাযোগ রেখে চলেছে।’ অন্যদিকে, দুই দেশের সীমান্তে সংঘাতের আবহ নিয়ে এদিন ভারতীয় হাইকমিশনারের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করেন বাংলাদেশের বিদেশ সচিব। তাঁর দাবি, অনুমোদন ছাড়াই সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া হলে দুই প্রতিবেশী দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ক্ষুণ্ণ হবে। বিএসএফ এবং বিজিবির ডিজি পর্যায়ের বৈঠকে এই নিয়ে সমাধানসূত্র বেরিয়ে আসবে বলে আশাপ্রকাশ করেন জসিমুদ্দিন।
