বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
গত ১৩ অক্টোবর নানুয়া দিঘির পাড়ে দর্পণ সঙ্ঘের মণ্ডপে হনুমানের মূর্তির কোলে ইসলাম ধর্মগ্রন্থ কোরান রেখে দিয়েছিল ইকবাল। সেই ঘটনার জেরেই এলাকার অন্তত আটটি মন্দিরে ভাঙচুর চলে। সংঘর্ষে মৃত্যু হয় পাঁচজনের। তবে ইকবালের মোবাইল বন্ধ থাকায় তাকে যে ট্র্যাক করা যাচ্ছে না, সেকথা বৃহস্পতিবারই জানিয়েছিল পুলিস। যদিও তার খোঁজে চিরুনি তল্লাশি চলছে বলে জানিয়েছিল প্রশাসন। অবশেষে সাফল্য মিলল। গ্রেপ্তার হল ইকবাল।
এদিকে পূজামণ্ডপে হামলার ঘটনায় জখম দিলীপ দাস বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে মারা যান। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছিল। গত ১৩ অক্টোবর ইঁটের আঘাতে গুরুতর জখম হন দিলীপ। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। দু’টি অস্ত্রোপচার হয় তাঁর। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে তিনি মারা যান।
বাংলাদেশ বিদেশ মন্ত্রকের তরফে আগেই গোটা ঘটনার নিন্দা করা হয়েছে। মন্দিরে হামলার ঘটনায় কমপক্ষে ৬০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এখনও বাকি অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। তবে বৃহস্পতিবারই মূলচক্রী ইকবালকে চিহ্নিত করে পুলিস। খুব শীঘ্রই তাকে গ্রেপ্তারের আশ্বাসও দিয়েছিল প্রশাসন। অবশেষে তিন যুবকের তৎপরতায় গ্রেপ্তার করা হল ইকবাল হোসেনকে।