নতুন কর্মপ্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন দাম্পত্যজীবনে সখ্যতা বৃদ্ধি সন্তানের কর্ম সাফল্যে গর্ব। ... বিশদ
দেশের অন্যতম বড় ৩০টি পোল্ট্রি সংস্থা, যাদের গত অর্থবর্ষে মিলিত ব্যবসার অঙ্ক ছিল প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা, তাদের উপর ভিত্তি করে ওই রিপোর্ট পেশ করেছে ক্রিসিল। তাদের দাবি, গত অর্থবর্ষ এবং চলতি অর্থবর্ষে সংস্থাগুলির লাভের জায়গা মোটামুটি ছিল। কিন্তু আশঙ্কা করা হচ্ছে, মেজ ও সোয়াবিনের দাম বাড়বে। পোল্ট্রি ব্যবসায় পশুখাদ্য হিসেবে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় মেজ। তা মোট খাদ্যের ৬০ শতাংশ দখল করে রাখে। এদিকে ইথানল উৎপাদনে মেজের চাহিদা বাড়ছে। তাই পশুখাদ্যের জোগানে টান পড়তে পারে। তা বাড়াবে উৎপাদন খরচ। পাশাপাশি এবার সোয়াবিনের ফলন খুব ভালো হয়েছে। তা পশুখাদ্যের ৩০ শতাংশ দখলে রাখে, বলছে ক্রিসিল। সোয়াবিনের চাষ আগামী অর্থবর্ষে কিছুটা নিয়ন্ত্রিত হতে পারে। সেক্ষেত্রে দাম বাড়বে। সব মিলিয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায় লাভের গুড় নষ্ট করবে এই দুই উপাদান, আশঙ্কা করছে ক্রেডিট রেটিং সংস্থাটি।
ক্রিসিলের বক্তব্য, লাভের হার গড়ে ০.৫ শতাংশ কমতে পারে। তবে বাজারে মাংস ও ডিমের চাহিদা যথেষ্ট ভালো থাকায় বিক্রিবাটা বাড়বে। সেই কারণে সামগ্রিক ব্যবসার অঙ্ক ৮ থেকে ১০ শতাংশ বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে সামগ্রিক পরিস্থিতিতে পোল্ট্রি ফার্মগুলি মূলধনী খাতে মাঝারি মাপে ব্যয় বাড়াতে সক্ষম হবে বলে জানিয়েছে ক্রিসিল। অর্থাৎ তারা ফার্মের সম্প্রসারণ রা আধুনিকীকরণে একটু হলেও সমর্থ হবে। দানাশস্যের দামবৃদ্ধির কারণে ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষ শেষে মুরগির মাংসের দাম ৫ শতাংশ বাড়তে পারে বলে মনে করছে ক্রিসিল।