সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
সামগ্রিক বিষয়টিকেই রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। কারণ চার বছর আগে আন্দোলনরত কৃষকদের ট্রাক্টর মিছিলকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র হয়েছিল দিল্লি। রীতিমতো ভাঙচুর চালানো হয়েছিল লালকেল্লায়। সেখানে জাতীয় পতাকা নামিয়ে নিজের সংগঠনের পতাকাও টাঙিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল এক দুষ্কৃতী। চরম ডামাডোলে মারাও গিয়েছিলেন একজন আন্দোলনকারী। ফলে এবার আন্দোলনরত কৃষকদের একইভাবে ট্রাক্টর মিছিল এবং বাইক র্যালির ঘোষণায় আদতে সিঁদুরে মেঘই দেখছে দিল্লির পুলিস-প্রশাসন।
যদিও প্রশাসনের পক্ষ থেকে এদিন স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, সাধারণতন্ত্র দিবসে ট্রাক্টর এবং বাইক নিয়ে মিছিল করে দিল্লিতে প্রবেশের কোনও প্রশ্নই নেই। আন্দোলনকারীদের কোনওরকম অনুমতি দেওয়া হবে না। শুধু তাই নয়। সাধারণতন্ত্র দিবসের ঢের আগেই দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ এবং দিল্লি, হরিয়ানার তামাম সীমানা এলাকায় কড়া নজরদারির ব্যবস্থা করা হবে। অর্থাৎ, প্রেক্ষিত পাল্টে গেলেও চার বছর আগের মতোই আবারও সাধারণতন্ত্র দিবসে কেন্দ্র-কৃষক সংঘাতের আবহ ক্রমশ চড়া হচ্ছে। যদিও আন্দোলনকারী কৃষক সংগঠনগুলি স্পষ্টই জানিয়ে দিয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হবে, এমন কোনও কর্মসূচি নেওয়া হবে না। বিজেপি সরকার এবং তার পুলিস-প্রশাসন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কৃষকদের কর্মসূচিকে জঙ্গি আন্দোলন হিসেবে দাগিয়ে দিতে চাইছে। উস্কানিও দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু কৃষকরা বিজেপির ফাঁদে পা দেবেন না। শান্তিপূর্ণভাবেই আন্দোলন চলবে।