উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
এই ঘোষণার পরই শুক্রবার থেকে কাটরা টাউনের শালিমার পার্কে সাবডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটের অফিসের সামনে ধর্নায় বসেন বিক্ষোভকারীরা। তাতে শামিল হন ছোট দোকানদার, পাল্কি মালিক এবং ঘোড়া চালকরা। বৈষ্ণোদেবী মন্দিরে যাত্রাপথের বেস ক্যাম্প এই কাটরা টাউন। মন্দির কমিটি এবং প্রকল্পের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীরা স্লোগান দিতে থাকেন। এই প্রকল্প কার্যকর হলে তাঁরা কর্মহীন হয়ে পড়বেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন। সেজন্য প্রকল্প প্রত্যাহারের দাবি জানান তাঁরা। তিনদিন ধরে পাল্কিবাহক, ঘোড়া চালকরা কাজ বন্ধ রাখায় অসুবিধার মধ্যে পড়েন পুণ্যার্থীরা। তবে আগাগোড়া বিক্ষোভ ছিল শান্তিপূর্ণ। বিক্ষোভকারীদের সমর্থনে এগিয়ে এসেছেন উদ্ধবপন্থী শিবসেনা। দলের কাশ্মীর শাখার প্রধান মণীশা সাইনি বলেন, এই প্রকল্প হিন্দুদের ভাবাবেগে আঘাত হানবে। তাছাড়া কাজ হারাবেন বহু মানুষ। কংগ্রেস নেতা এবং স্থানীয় শ্রমিক সংগঠনের নেতা ভূপেন্দ্র সিং জামওয়াল বলেন, কাজ হারানো মানুষদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি প্রত্যেক কর্মচ্যুতকে ২০ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সহায়তারও দাবি করেছেন জামওয়াল।