শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
আট বছরের সেই ছাত্রের পরিবারের বক্তব্য, স্কুল থেকে ফোন এসেছিল। বলা হয়, ছেলে অসুস্থ। পেটে ব্যথা হচ্ছে। ওই ফোন পেয়ে স্কুলে আসেন ছাত্রটির দাদু, অবসরপ্রাপ্ত পুলিসকর্মী সুরেন্দ্র। তিনি বলেন, ‘আমার নাতির গলায় দাগ পড়ে ছিল। চোখ লাল হয়ে গিয়েছিল।’ ওইদিনের ঘটনা নিয়ে শিশুটি জানিয়েছে, স্কুল ডিরেক্টরের বাবা (মালিক) আমার নাক-মুখ চেপে ধরেছিল। দম বন্ধ হয়ে আসছিল। আমি চিৎকার করায় চারপাশ থেকে লোকজন চলে আসে। সেই সুযোগে ওখান থেকে পালিয়ে যাই। ওই ঘটনার কয়েক দিনের মধ্যেই এবার দ্বিতীয় শ্রেণির অন্য এক ছাত্রকে ‘বলি’ দেওয়ার অভিযোগ উঠল স্কুলের মালিক, ডিরেক্টর, প্রিন্সিপাল ও দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। হাতরাসের পুলিস সুপার নিপুন আগরওয়াল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় পাঁচ অভিযুক্তকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।