সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং ক্রীড়া পরিকাঠামোর উন্নয়ন—বিধানসভা নির্বাচনে প্রথমবার যাঁরা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চলেছেন, তাঁদের কাছে অগ্রাধিকার পাচ্ছে এই বিষয়গুলিই। ইরফানের অভিযোগ, দেশের প্রতিটি রাজ্যে আইটি সেক্টর বিকাশ লাভ করেছে। কিন্তু, এই ক্ষেত্রে জম্মু-কাশ্মীর এখনও পিছিয়ে রয়েছে। তাই, ক্ষমতায় আসার পরই নতুন সরকারের উচিত নির্দিষ্ট তথ্যপ্রযুক্তি নীতি তৈরি করা। যাতে উপত্যকার হাজার হাজার পড়ুয়া উপকৃত হন। ইরফানের মতোই এবারেই বিধানসভার নির্বাচনে প্রথমবার ভোট দেবেন ফারহাত আহমেদ। তাঁর মতে, এবারের নির্বাচনে বেকারত্বের সমস্যা একটা বড় ভূমিকা পালন করবে। ফারহাত জানালেন, ‘উপত্যকার সবচেয়ে বড় সমস্যা হল বেকারত্ব। যারা জম্মু-কাশ্মীরে এক লক্ষের বেশি চাকরি তৈরির প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, আমার ভোট যাবে তাদের পক্ষেই।’ তিনি মনে করিয়ে দিলেন, ২০২৩ সালের এপ্রিলে জম্মু-কাশ্মীরে বেকারত্বের হার ছিল ২৩.১ শতাংশ— যা ছিল দেশের মধ্যে সর্বাধিক। মুখ্য নির্বাচনী অফিসারের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ১৮-১৯ বছর বয়সি তরুণ ভোটারের সংখ্যা বেড়েছে ৪৫ হাজার ৯৬৪। এর মধ্যে মহিলা ভোটারের সংখ্যা ২৪ হাজার ৩১০— অর্থাৎ, অর্ধেকের বেশি। সরকারি হিসেবে জম্মু-কাশ্মীরে তরুণ ভোটারের সংখ্যা ২৫ লক্ষ ৩০ হাজার।
কথা হচ্ছিল, আর এক তরুণ ভোটার সামি ভাটের সঙ্গে। এবারের বিধানসভার নির্বাচনে তিনি প্রথমবার ভোট দেবেন। তিনি চান, নতুন সরকার উপত্যকার ক্রীড়া পরিকাঠামো ক্ষেত্রে সার্বিক উন্নয়ন হোক। স্থানীয় প্রতিভাকে তুলে ধরার পাশাপাশি বিনোদনের স্বার্থেও খেলাধুলোর পরিকাঠামোর উন্নতি হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সামি।