পেশাগত উচ্চবিদ্যার শিক্ষায় শুভ। সাহিত্যচর্চায় মানসিক আনন্দ। কর্মোন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ‘অ্যানিমাল ডিসকভারি ২০২৩’ প্রকাশ করেন। এখানে বিগত বছরে ভারতে আবিষ্কার হওয়া ৬৪১টি নতুন প্রাণীর উল্লেখ রয়েছে। এছাড়াও বোটানিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (বিএসআই) ‘প্লান্ট ডিসকভারিজ ২০২৩’, ‘ফনা অব ইন্ডিয়া-১০৯ বারকোডস’, ‘ক্যাটালগ অব হোবারফ্লাইস’, ‘ক্যাটালগ অব ম্যুসিড’, ‘ফ্লোরা অব ইন্ডিয়া সিরিজ’ সহ বেশ কিছু প্রকাশনার উন্মোচন হয়। ‘এক পেড় মা কে নাম’ প্রচারের অঙ্গ হিসেবে মন্ত্রীর উপস্থিতিতে শিশুরা মায়ের সঙ্গে ছাতিম ও চাঁপা গাছের চারা রোপণ করে। লোকসভা নির্বাচনের পর এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠান করেন। সেটিও নিউটাউনের বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে সম্প্রচারিত হয়।
জুলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার ১০৯তম প্রতিষ্ঠা দিবস শুরু হয় ‘সপ্ত স্রোত জীবনধারা সমর্পণ’-এর মাধ্যমে। যেখানে দেশের সাতটি পবিত্র নদী গঙ্গা, গোদাবরী, কাবেরী, নর্মদা, মহানদী, ব্রহ্মপুত্র, যমুনার জল পদ্মফুলের উপর সমর্পণ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিরেক্টর জেনারেল অব ফরেস্ট তথা বন ও পরিবেশ দপ্তরের বিশেষ সচিব জিতেন্দ্র কুমার, বোটানিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার ডিরেক্টর এ এ মাও, জুলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার ডিরেক্টর ধৃতী বন্দ্যোপাধ্যায় সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। জিতেন্দ্র কুমার এদিন ইন্টারন্যাশনাল অব জুলজির সূচনা করেন। গবেষণার স্বার্থে পশ্চিমবঙ্গের বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়, তামিলনাড়ুর মাদুরাই কামরাজ বিশ্ববিদ্যালয় সহ একাধিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মোট ১০টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এদিনই তিনদিন ব্যাপী দ্বিতীয় অ্যানিম্যাল ট্যাক্সোনমি সামিটের উদ্বোধন করেন। ভূপেন্দ্র যাদব বলেন, ‘জেডএসআই ডিরেক্টর ও গোটা পরিবারকে আমার ধন্যবাদ। বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীদের নিয়ে বৈজ্ঞানিকভাবে রেকর্ড রাখা, পড়াশুনা করা ও এর জন্য মানুষের মনে ভাবনার সঞ্চারে জেডএসআই ও বিএসআই অসামান্য কাজ করছে।’