বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
স্নাতকস্তরে অভিন্ন মেডিক্যাল পরীক্ষা হয় চলতি বছরে। ফল প্রকাশের যাবতীয় প্রস্তুতিও নিয়ে ফেলে এনটিএ। কিন্তু বাধ সাধে বৈষ্ণবী ভোপালী এবং অভিষেক শিবাজী নামে দুই পড়ুয়া। দু’জনের অভিযোগ, প্রশ্নপত্রের সঙ্গে উত্তরপত্র দেওয়া হয়েছিল, সেখানে সিরিয়াল নম্বর ঠিকঠাক ছিল না। এই অভিযোগ তুলে বম্বে হাইকোটে মামলা করেছিলেন তাঁরা। হাইকোর্ট ওই দুই পড়ুয়ার আবেদনের ভিত্তিতে ফলাফল প্রকাশে স্থগিতাদেশ দেয়। একই সঙ্গে জানিয়ে দেওয়া হয়, ওই দুই পড়ুয়ার পুনরায় পরীক্ষা গ্রহণের পর ফল প্রকাশ করা যেতে পারে।
বম্বে হাইকোর্টের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় কেন্দ্র। এদিন বিচারপতি এল এন রাও, সঞ্জীব খান্না এবং বি আর গাভাইকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চে মামলার শুনানি হয়। সেখানে কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেন, সমস্তরকম প্রস্তুতি নিয়েও ফল প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। অথচ, নিটের ফলাফলের উপর দেশের বহু পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। তাঁর বক্তব্যকে মান্যতা দিয়ে বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, দু’জন পরীক্ষার্থীর জন্য ১৬ লক্ষ পরীক্ষার্থী ভুক্তভোগী হতে পারেন না। অবিলম্বে নিটের ফল প্রকাশের ব্যবস্থা করুক এনটিএ। দীপাবলির পর ওই দুই পড়ুয়ার বিষয়টি বিবেচনা করে দেখা হবে বলেও আশ্বাস দিয়েছে বেঞ্চ। মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে আগামী ১২ নভেম্বর।