বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
গুরগাঁও এবং থানে এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে একঝাঁক বুকি ও এজেন্টকে। সাধারণ বেটিং-এর সীমা ছাড়িয়ে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের নেটওয়ার্ক কাজ করছে কি না আপাতত সেটা জানার জন্যই দিল্লি ও মুম্বই পুলিস সক্রিয়। একইভাবে অবশ্য বিসিসিআইয়ের অ্যান্টি করাপশন ও অ্যান্টি বেটিং বিভাগও দুবাইয়ে পৌঁছে গিয়েছে। তবে দিল্লি ও মুম্বইয়ের পুলিস টিমও আছে কি না সেটা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে।
ভারত পাকিস্তানের ম্যাচে সবথেকে বেশি বেটিং হয়েছে ভারত জুড়ে। গুরগাঁওয়ে ৩ কোটি টাকার বেটিং চলাকালীনই গ্রেপ্তার করা হয় সিন্ডিকেটের চারজনকে। অন্যদিকে মহারাষ্ট্রের থানে এলাকায় পাকিস্তান ও ইংল্যান্ড ম্যাচের বেটিং চলাকালীন গ্রেপ্তার করা হয় কয়েকজনকে। এই চক্রের জাল কতদূর ছড়িয়েছে, সেটা জানার জন্য কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারাও তদন্তে অংশ নেবে। বেটিং নিয়ে পুলিস অথবা নিরাপত্তা এজেন্সিগুলি চিন্তিত, তার থেকে বেশি সন্ধান থাকে ম্যাচ ফিক্সিং-এর। কারণ, ক্রিকেট ম্যাচ ফিক্সিংয়ের সঙ্গে বরাবরই যোগ থাকে অপরাধ জগতের। আর তার মধ্যমণি দাউদ ইব্রাহিমের গ্রুপ। সেই কারণেই আইপিএল কিংবা এরকম আন্তর্জাতিক টি টুয়েন্টির আসর নিয়ে প্রথম থেকেই সক্রিয় থাকে দিল্লি ও মুম্বই পুলিস। এ বছর এখনও পর্যন্ত ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। চিহ্নিত করা হয়েছে ৬৪টি বেটিং গ্রুপকে।