নতুন কর্মপ্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন দাম্পত্যজীবনে সখ্যতা বৃদ্ধি সন্তানের কর্ম সাফল্যে গর্ব। ... বিশদ
মোট ছ’টি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে রাজ্যগুলির মূল্যায়ন করা হয়েছে। পঞ্চায়েতগুলি ঠিকমতো পরিচালিত হচ্ছে কি না, নিয়মিত অডিট হয় কি না, টাকা খরচ, পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকে শুরু করে এসসি, এসটি ও নারী সংরক্ষণের বিধিগুলি মানা হচ্ছে কি না—এসব বিষয়ে মূল্যায়ন করা হয়েছে। আর্থিক বিষয়গুলি মূল্যায়নের ক্ষেত্রে মূলত পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকা বণ্টন এবং সেই টাকা কীভাবে খরচ করা হয়েছে, সে বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ ও খোঁজখবর করা হয়। এছাড়া, নিজস্ব আয় বৃদ্ধির ক্ষেত্রে পঞ্চায়েতগুলি কতটা কাজ করেছে, তাও খতিয়ে দেখা হয়েছে মূল্যায়ন-পর্বে। পঞ্চায়েতের পরিকাঠামো, যোগাযোগ ব্যবস্থা, কর্মীসংখ্যা সংক্রান্ত বিভাগে রাজ্য পেয়েছে ১০০’র মধ্যে ৬৭.৭৬ নম্বর। কেন্দ্রের বক্তব্য, বছরের পর বছর পঞ্চায়েতগুলি কেমনভাবে পরিচালিত হচ্ছে, কতটা ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে, কোথায় সমস্যা ইত্যাদি পরিস্থিতি জানার জন্য এমন সমীক্ষার প্রয়োজন ছিল। তাই দেশের সব রাজ্যে প্রশাসন এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে বাস্তব চিত্র তুলে আনার চেষ্টা হয়েছে এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। সূত্রের খবর, বেশ কয়েকটি রাজ্য গড় নম্বরের থেকেও কম পেয়েছে। ‘হাই পারফর্মিং স্টেট’-এর তকমা পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া আরও পাঁচটি রাজ্য পেয়েছে বলে রিপোর্টেই উল্লেখ করা হয়েছে। দেশের মধ্যে বাংলার অবস্থান অষ্টম। এছাড়া, জনপ্রতিনিধিরা প্রশিক্ষণ নিয়েছেন কি না, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা ও পরিকাঠামো কেমন—এই বিভাগেও রাজ্য ৭০.৬৩ নম্বর পেয়ে নজরকাড়া সাফল্য হাসিল করেছে।