নতুন কর্মপ্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন দাম্পত্যজীবনে সখ্যতা বৃদ্ধি সন্তানের কর্ম সাফল্যে গর্ব। ... বিশদ
সম্প্রতি একটি মাদক মামলায় জামিনের আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল অভিযুক্ত। বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানিতে মামলাকারীর আইনজীবী দাবি করেন, ফরেনসিক ল্যাবগুলি তাদের রিপোর্ট (এফএসএল রিপোর্ট) সরাসরি আদালতে পেশ করতে পারে না। এবং তা চার্জশিটের অংশ হতে পারে না। ফৌজদারি বিধিতে নিম্ন আদালত একমাত্র পুলিসের রিপোর্টের ভিত্তিতে আদালত গ্রাহ্য অপরাধ গণ্য করতে পারে। রাজ্যের তরফে অবশ্য এই সওয়ালের বিরোধিতা করা হয়।
উভয়পক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পর ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশে জানিয়েছে, ল্যাবের তরফে এফএসএল রিপোর্ট সরাসরি আদালতে জমা পড়ার ক্ষেত্রে ফৌজদারি বিধিতে কোনও বিধি নিষেধের সংস্থান নেই। পাশাপাশি সেটি সংশ্লিষ্ট মামলায় গ্রহণযোগ্য না হওয়ারও কোনও কারণ নেই। এরপরই মামলাকারীর জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। এই মামলায় চার্জশিট দেওয়া হলেও তাতে এফএসএল রিপোর্ট ছিল না। পরে ল্যাবের তরফে সরাসরি নিম্ন আদালতে জমা পড়ে। যা নিয়ে আপত্তি তোলে মামলাকারী। যা খারিজ করে আদালত জানিয়ে দিল ফরেনসিক ল্যাবগুলির তরফে সরাসরি নিম্ন আদালতে রিপোর্ট জমা পড়ার ক্ষেত্রে কোনও বিধি নিষেধ নেই।