নতুন কর্মপ্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন দাম্পত্যজীবনে সখ্যতা বৃদ্ধি সন্তানের কর্ম সাফল্যে গর্ব। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, খরচের নিরিখে পিছিয়ে থাকা পঞ্চায়েত সবচেয়ে বেশি রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় (২১টি)। ঠাকুরপুকুর-মহেশতলা ব্লকের চট্টা, ভাঙড় ২ নম্বর ব্লকের পোলেরহাট ২, বাসন্তীর ফুলমালঞ্চ, মগরাহাট ১ ব্লকের উস্তি সহ আরও অনেক পঞ্চায়েত রয়েছে এই তালিকায়। সবক’টি পঞ্চায়েতেই কোটি টাকা করে খরচ বাকি এখনও। এছাড়া মুর্শিদাবাদ, মালদহ জেলাতেও বহু পঞ্চায়েতের খরচ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন পঞ্চায়েত কর্তারা। তাঁদের বক্তব্য, এই তিন জেলা নিয়েই সবচেয়ে বেশি মাথাব্যথা। খরচের গতি কেন এতটা কম, বুঝে ওঠা যাচ্ছে না। বৈঠকে পঞ্চায়েতগুলির থেকে এ বিষয়ে কৈফিয়ৎ তলব করবেন আধিকারিকরা। প্রশাসন সূত্রে খবর, বেশিরভাগ পঞ্চায়েত সাফাই দিচ্ছে, নির্মাণ সহায়ক না থাকার কারণে অনেক টাকা ছাড়া যায়নি। যেমন, মুর্শিদাবাদের সুতি ২ নম্বর ব্লকের লক্ষ্মীপুর পঞ্চায়েতের প্রধান নূর ইমামের দাবি, ‘৬ মাস নির্মাণ সহায়ক পদে আমাদের পঞ্চায়েতে কেউ ছিলেন না। তাই বিল তৈরি হয়ে গেলেও কোনও ঠিকাদারকে টাকা দেওয়া যায়নি। অনেক টাকা পড়ে রয়েছে।’ চট্টা পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সবির সাঁপুই বলেন, ‘গত আড়াই-তিন বছর ধরে পঞ্চায়েতে কর্মী সঙ্কট ছিল। তার জন্য কাজ ব্যাহত হয়েছে। এখন নতুন করে নির্মাণ সহায়ক পাওয়া গিয়েছে। অনেক কাজ আমরা হাতে নিয়েছি। মার্চের মধ্যে অনেক টাকা খরচ হয়ে যাবে।’ মালদহের মানিকচক ব্লকের মানিকচক পঞ্চায়েতের প্রধান চাঁদ সুলতানার বক্তব্য, ‘যেমন কাজ হচ্ছে, সেই মতো বিল ছাড়া হচ্ছে। সময়ের মধ্যে সব টাকা খরচ হয়ে যাবে।’