সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
যেহেতু মামলাটি বন্ধ এজলাসে হচ্ছে, তাই সাক্ষীর নাম প্রকাশ্যে আনেনি ইডি। আদালত সূত্রের খবর, গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষীদের বয়ান আগে নথিভুক্ত করা হবে। তাই হাজিরার জন্য ধাপে ধাপে সমনও জারি করা হবে আদালতের তরফে। ইতিমধ্যেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট ধারায় চার্জগঠন প্রক্রিয়া শেষ।
উচ্চ আদালতের নির্দেশে মূল সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ এদিন শুরু হল। জামিনে থাকা অর্পিতা এবং অন্যরা হাজির ছিলেন। তবে হাসপাতালে ভর্তি সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে ‘কালীঘাটের কাকু’কে এদিন ভার্চুয়াল শুনানিতেও নেওয়া যায়নি। সরকারি তরফে সাক্ষীদের বক্তব্য পেশ শেষ হলেই তাঁদের জেরা করবেন অভিযুক্তদের আইনজীবীরা। আদালত সূত্রে খবর, ২০২২ সালে ২২ জুলাই নাকতলায় পার্থর বাড়িতে তল্লাশি চালায় ইডি। অর্পিতার টালিগঞ্জ ও বেলঘরিয়া আবাসনে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় ২১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা। ওইসঙ্গে পাওয়া যায় বেশকিছু বিদেশি মুদ্রা ও দামি গয়না। ওই মামলায় পরবর্তীকালে তদন্ত শেষ করে আদালতে চার্জশিট পেশ করে ইডি।
সম্প্রতি জামিন পান অর্পিতা। চার্জশিট পেশের পরেও নানা আইনি জটিলতায় আটকে ছিল চার্জগঠন। অবশেষে বড়দিনের ছুটির মধ্যেও বিশেষ আদালতে প্রতিদিন শুনানি প্রক্রিয়া চালিয়ে ওই চার্জগঠন শেষ করা হয়। দেরিতে হলেও বিচার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ায় স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে ইডি। তবে এদিন পার্থর আইনজীবী বিপ্লব গোস্বামী জানান, চার্জগঠন প্রক্রিয়া নিয়ে আমাদের কিছু প্রশ্ন আছে। বিচার প্রক্রিয়া চলাকালে আমাদের বক্তব্য আদালতকে জানাব।