শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
স্বচ্ছতার স্বার্থে একাধিক অনলাইন পরিষেবা চালু করেছে রাজ্য সরকার। সেভাবেই চালু হয়েছে অনলাইনে খাজনা জমা নেওয়ার পরিষেবা। তবে ২০১৭ সাল থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কৃষিকাজে ব্যবহৃত জমির জন্য খাজনা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বর্তমানে কৃষিজমির জন্য সেস এবং খাজনা— কোনওটাই নেওয়া হয় না। তবে কৃষিকাজ ছাড়া অন্যান্য কাজে ব্যবহৃত হয়, এমন জমির খাজনা দিতে হয় বছর বছর। অনলাইন ব্যবস্থা চালু হওয়ায় সাধারণ মানুষকে এখন আর অফিসে ছুটতে হচ্ছে না এর জন্য। বাড়িতে বসেই খাজনা জমা দেওয়া যায়। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে প্রায় ১৪ লক্ষ মানুষ প্রায় ৫৮ কোটি টাকা খাজনা জমা করেছেন এভাবেই।
ভূমি ও ভূমিসংস্কার দপ্তরের পোর্টালে ঢুকে নির্দিষ্ট লিঙ্কে ক্লিক করলেই অনলাইনে খাজনা জমা দেওয়া যায়। সেখানে জমির মালিকের নাম, বাবার নাম, ঠিকানার পাশাপাশি ফোন নম্বরও দিতে হয়। সঙ্গে সঙ্গে ফোনে ওটিপি পাঠিয়ে যাচাই পর্ব সেরে নেওয়া হয়। তারপর নির্দিষ্ট খতিয়ান নম্বরের অধীনে থাকা সংশ্লিষ্ট দাগ নম্বর বেছে নিলে কত টাকার খাজনা বকেয়া রয়েছে, তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোবাইল বা কম্পিউটার স্ক্রিনে ভেসে ওঠে। অনলাইনেই টাকা মিটিয়ে দেওয়া যায়।