আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
শুক্রবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর এজলাসে মামলার শুনানিতে তিনি অভিযোগ করেন, দেড় ঘণ্টা সময় নষ্ট করা হলেও তাঁকে অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়নি। এই ব্যাপারে পরে পরীক্ষা পরিচালনাকারী সংস্থা এনটিএর কাছে তিনি গোটা ঘটনাটির বিবরণ দিয়ে আবার পরীক্ষা নেওয়ার অনুরোধ জানান। কিন্তু সেই অনুরোধে সাড়া দেয়নি এনটিএ। তাই তাঁকে ফের পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক। যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করে এনটিএ। যদিও পরীক্ষা হলে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখার পর বিচারপতি সেনগুপ্ত বলেন, পরীক্ষা কেন্দ্রে মামলাকারী তথা পরীক্ষার্থীর সময় নষ্ট করা হয়েছে এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। এতে তিনি ক্ষতিগ্রস্তও হয়েছেন বলে মনে করছে আদালত।
বিচারপতি তাঁর পর্যবেক্ষণে আরও বলেন, ফের পরীক্ষাগ্রহণ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ রয়েছে। এই অবস্থায় হাইকোর্ট কোনও নির্দেশ দেবে না। মামলাকারী প্রয়োজনে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন। কারণ আগে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশেই গ্রেস নম্বর পেয়েছেন এমন ১,৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীর পুনরায় পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে মামলাকারীর ওএমআর শিট এবং সিসিটিভি ফুটেজ একবছরের জন্য সংরক্ষণ রাখতেও নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি সেনগুপ্ত।