জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
কলকাতায় জমি জবরদখলের ঘটনা নিয়ে পুলিস কমিশনার বিনীত গোয়েলকে তুলোধনা করেন মমতা। সিপি’কে তাঁর প্রশ্ন, পুরসভা এবং ভূমিসংস্কার দপ্তর নিজেদের দায়িত্ব পালন করবেই। কিন্তু পুলিসের কাছে তো জমিদখল নিয়ে আগে খবর আসে। পুলিস ব্যবস্থা নেয়না কেন? রাজারহাট-নিউটাউনে জমি জবরদখল নিয়েও ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। এ বিষয়ে মমতা সংশ্লিষ্ট পুর-প্রতিনিধিদের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার নির্দেশ দেন। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকেও এবিষয়ে নজর দিতে বলেছেন মমতা। এদিনের বৈঠকে পাট্টা বিলিতে দেরি হওয়া নিয়ে মমতার প্রশ্নের মুখে পড়েন ভূমি ও ভূমিসংস্কার দপ্তরের আধিকারিক। মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো হয়, চলতি বছরের প্রথম দু’মাসে ৩৯৭টি পাট্টা বিলি হয়েছে। ভোটের জন্যে তিন মাস পাট্টা বিলি বন্ধ ছিল। ২০১১ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত মোট ৫৮ হাজার ৬৫০টি পাট্টা বিলি হয়েছে। ভোটপর্ব মিটে যাওয়ায় এই কাজে ফের গতি আনার নির্দেশ দিয়েছেন মমতা। আরও জানা গিয়েছে, গত ১১ জুনের মতো এদিনের বৈঠকেও সন্দেশখালি নিয়ে পুলিসের ভূমিকার কড়া সমালোচনা করেছেন মমতা। বাংলার ‘বদনাম’ করতে এত বড় ষড়যন্ত্রের খবর পুলিসের কাছে কেন আগাম ছিল না, তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। -ফাইল চিত্র