আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
অস্থায়ী চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ভোট গণনার কাজে যুক্ত করা হচ্ছে, এই দাবি জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন হাওড়ার বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী। সেই মামলার শুনানির পর বিচারপতি অমৃতা সিনহার গ্রীষ্মাবকাশকালীন সিঙ্গল বেঞ্চ নির্দেশে জানিয়েছে, নির্বাচন কমিশনের গাইড লাইন মেনে গণনা কর্মী নিয়োগ করতে হবে। যে সব জায়গায় অস্থায়ী কর্মীদের কাজে লাগানো হবে, সেখান থেকে তাঁরা যাতে ভোট গণনার টেবিলের কাছে না যেতে পারেন তা নিশ্চিত করতে হবে কমিশনকে। এদিন মামলার শুনানিতে মামলাকারীর আইনজীবী সওয়াল করেন, গণনাকেন্দ্রের ডিসিআরসির পুরো দায়িত্বে অস্থায়ী কর্মীদের নিয়োগ করা হয়েছে। তবে কমিশনের আইনজীবী জানান, গণনার টেবিলে একজনও অস্থায়ী কর্মী থাকবেন না। এ বিষয়ে ইতিমধ্যেই নির্দেশিকা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। সেই নির্দেশ যাতে পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়, তা নিশ্চিত করা হবে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় পোলিং অফিসারদের মধ্যে কেউই চুক্তিভিত্তিক কর্মী নন। গণনার কাজে চুক্তিভিত্তিক কাউকে নেওয়া হয়েছে, এমন কোনও প্রমাণ মামলাকারী দিতে পারেননি। এর পরই হাইকোর্ট নির্দেশে জানায়, কোথাও যাতে ভোট গণনার টেবিলে অস্থায়ী কর্মী না থাকে, তা দেখতে হবে কমিশনকে।