মেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম যোগ আছে। সন্তানের আবদার মেটাতে অর্থ ব্যয়। ধর্মকর্মে মন আকৃষ্ট হবে। ... বিশদ
নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে ইডি আধিকারিকরা বুঝতে পারছেন এর শিকড় অনেক গভীরে ছড়িয়ে গিয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২-এর মধ্যে যাঁরা স্কুলে পড়ানোর চাকরি পেয়েছেন তাঁদের তালিকা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। তার মধ্যে টেট ছাড়াও নবম দশম ও একাদশ দ্বাদশ শ্রেণিও রয়েছে। ইতিমধ্যেই নিয়োগ সংক্রান্ত তালিকা এসএসসির কাছ থেকে সংগ্রহ করেছন এজেন্সির অফিসাররা। নেওয়া হয়েছে ওএমআর শিটের কপিও। তার তথ্য মেলাতে গিয়ে তাঁরা জেনেছেন, ওএমআর-এ শূন্য থেকে পঞ্চাশ বা তার বেশি নম্বর বেশি নম্বর পাওয়া প্রার্থীর সংখ্যা সব মিলিয়ে প্রায় ১৫ হাজার। অথচ তাঁদের নাম মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছে। কোন কোন স্কুলে এই সমস্ত শিক্ষক চাকরি করছেন সেগুলিও চিহ্নিত করে ফেলেছে এজেন্সি। তদন্তকারী অফিসারদের বক্তব্য, সংখ্যা দেখেই বোঝা যাচ্ছে একাধিক এজেন্ট এই ক্ষেত্রে কাজ করেছে। তার মধ্যে সামান্য কয়েকজনকেই চিহ্নিত করে ধরতে পেরেছে তারা। বাকি এজেন্টরা কার লোক এবং তাদের সঙ্গে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর সম্পর্ক কী, সেটা জানার চেষ্টা করছেন ইডি। বিপুল সংখ্যক প্রার্থী চাকরি পাওয়ায় স্পষ্ট হচ্ছে যে, টাকার অঙ্কটা পাহাড়প্রমাণই।