মেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম যোগ আছে। সন্তানের আবদার মেটাতে অর্থ ব্যয়। ধর্মকর্মে মন আকৃষ্ট হবে। ... বিশদ
ক্রিসিলের দাবি, যেভাবে গ্রাহক বাড়ছে, তাতে গ্রাহক পিছু গড় আয়ের নিরিখেও সংস্থাগুলি অনেক বেশি এগিয়ে যাবে। তাদের বক্তব্য, এই উন্নততর পরিষেবার সুযোগ নেবে স্মার্ট ক্লাসরুম, সঠিক পদ্ধতিতে চাষাবাদের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার বা ইন্টেলিজেন্স নির্ভর পরিবহণ ব্যবস্থা। কিন্তু এরপরও যতক্ষণ না সাধারণ গ্রাহক ৫জি-র ব্যবহার বাড়াবেন, ততক্ষণ এর জনপ্রিয়তা সেই গতিতে বাড়বে না। সুষ্ঠু পরিকাঠামো গড়ে গ্রাহককে ৫জি গতির পূর্ণ সুযোগ করে দিলে, তবেই সেই লক্ষ্যে পৌঁছনো সহজ হবে। সেই কাজ আগামী কয়েক বছরে ধীরে ধীরে এগবে বলেই মনে করছে ক্রিসিল।
ক্রেডিট রেটিং সংস্থাটির বক্তব্য, ভারত এমনিতেই বিশ্বের অন্যতম ডেটা ব্যবহারকারী দেশ হিসেবে উঠে এসেছে। এখানে গ্রাহক পিছু মাসে গড়ে ডেটা খরচ হয় ২০ জিবি। সংস্থাটি মনে করছে, ২০২৫ সালের মধ্যে তা ২৮ থেকে ৩০ জিবি’তে পৌঁছবে। এক্ষেত্রে মূল চালিকাশক্তি হবে অনলাইন গেম এবং ওয়েব সিরিজ বা সমগোত্রীয় বিনোদন। বর্তমানে এদেশে বছরে ১৫ থেকে ১৭ কোটি স্মার্টফোন আমদানি করা হয় বলে দাবি করেছে ক্রিসিল। তার মধ্যে ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ ৫জি সুবিধাযুক্ত। কিন্তু সেই ফোনের বিক্রি তখনই দ্রুত বাড়বে, যখন তার দাম আরও কিছুটা নাগালে আসবে, এমনটাই মতামত তাদের।