মেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম যোগ আছে। সন্তানের আবদার মেটাতে অর্থ ব্যয়। ধর্মকর্মে মন আকৃষ্ট হবে। ... বিশদ
সূত্রের খবর, তরল বর্জ্য নিষ্কাশন ইউনিট গড়ার পাশাপাশি কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পরিকাঠামো এবং ফিকাল স্লাজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট (এফএসটিপি) বসানোর ক্ষেত্রেও জোর দিচ্ছে রাজ্য। পঞ্চায়েত দপ্তর সূত্রে খবর, আগামী অর্থবর্ষে প্রায় ১ হাজার ৮০০টি কঠিন বর্জ্য নিষ্কাশন ইউনিট গড়ে তোলা হবে। তৈরি করা হবে ১৩টি নতুন এফএসটিপি। সব মিলিয়ে মোট খরচ প্রায় ১৪০০ কোটি টাকা ধার্য হয়েছে।
এক আধিকারিক জানান, চলতি অর্থবর্ষে তরল বর্জ্য নিষ্কাশনের প্রায় ১০ হাজার ইউনিট গড়ে উঠেছে। এই সময়ে কঠিন বর্জ্য নিষ্কাশন ইউনিট এবং এফএসটিপি তৈরি হয়েছে যথাক্রমে ৮০০ এবং ১৩টি। প্রসঙ্গত, আইআইটি খড়্গপুর এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহায্যে প্রতিটি প্রকল্পের ডিপিআর তৈরি করিয়েছে পঞ্চায়েত দপ্তর। আগামী অর্থবর্ষেও একইভাবে সম্পূর্ণ প্রকল্প রূপায়ণ করা হবে।
সম্প্রতি কেন্দ্রীয় এমপাওয়ার্ড কমিটির বৈঠকে স্বচ্ছ ভারত (গ্রামীণ) প্রকল্পের কাজ নিয়ে বাংলার ভূয়সী প্রসংশা করেছে কেন্দ্র। পরবর্তীকালে এই প্রকল্প নিয়ে রাজ্যকে একটি চিঠিও পাঠায় তারা। সেই চিঠিতে তারা বাংলাকে ক্লিনচিট দিয়ে জানিয়েছে, ২০২০-২১ অর্থবর্ষে দেওয়া টাকার প্রতিটি ইউসি দিয়েছে রাজ্য। পাশাপাশি, রাজ্যকে এই খাতে ১২৭.৩০ কোটি টাকা ছাড়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, গ্রাম বাংলায় শৌচাগার তৈরি, তরল ও কঠিন বর্জ্য নিষ্কাশন ইউনিট গড়া নিয়ে জেলা প্রশাসন এবং পঞ্চায়েত দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে বারবার বৈঠক করেছেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদ্বী। নির্দিষ্ট সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। সেই অনুযায়ী জোর কদমে কাজ চালাচ্ছে জেলা প্রশাসন।