বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
১ নভেম্বর থেকে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ শুরু হবে। ওই দিনই খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। আবেদন জমা নেওয়ার কাজ চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। রোজ দু’ঘণ্টা করে বুথ লেভেল অফিসাররা বুথে বসবেন। আর ৬ নভেম্বর, ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার দিন বাদে বাকি শনিবার-রবিবার সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৪টে পর্যন্ত বসবেন বুথ লেভেল অফিসার। সেখানে গিয়ে ভোটার তালিকায় নাম তোলা, সংশোধন, ঠিকানা পরিবর্তন সবকিছুই আবেদন করা যাবে। সেইসব আবেদনের শুনানি হবে ডিসেম্বর মাস জুড়ে। ৫ জানুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে। তবে খড়দহ-সহ যে চারটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হচ্ছে, সেখানে ১ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে না। তা হবে, ৭ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই ক’দিন ওই চার কেন্দ্রে আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে। এদিনের বৈঠকে তৃণমূল ছাড়াও বিজেপির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন অর্জুন সিং ও শিশির বাজোরিয়া। বাম প্রতিনিধিদলে ছিলেন রবীন দেব, হাফিজ আলম সাইরানি, পলাশ দাস, প্রবীর দেব প্রমুখ। কংগ্রেসের পক্ষে ছিলেন আশুতোষ চট্টোপাধ্যায়। বিজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, ভোটার তালিকায় মৃত ব্যক্তিদের নাম রয়েছে। এ ব্যাপারে কমিশনের সতর্ক হওয়া উচিত। সিপিএমের পক্ষ থেকে রবীন দেব বলেন, বুথ লেভেল অফিসাররা ঠিকমতো বুথে বসেন না, এ ব্যাপারটা নিশ্চিত করতে হবে। কোনও ব্যক্তি মারা গিয়েছেন বলে অভিযোগ করা হলে কমিশনকেই পুরসভা ও পঞ্চায়েত থেকে ডেথ সার্টিফিকেট জোগাড় করতে হবে অথবা এ ব্যাপারে তথ্য জোগাড় করতে হবে। অভিযোগকারীকে ডেথ সার্টিফিকেট জোগাড় করার সিস্টেম বাতিল করা হোক।