বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
কৃষিদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, কৃষি যন্ত্রাংশ কেনার ক্ষেত্রে চাষিরা ৩৫ থেকে ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পেতে পারেন। সুবিধা পাওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে। ‘মাটির কথা’ ওয়েবসাইট থেকে চাষিরা বিস্তারিত তথ্য পেতে পারেন। যন্ত্রাংশ কেনার জন্য এই সাইটেই আবেদন করতে হবে। অনেক চাষি যন্ত্রাংশ কিনে তা ভাড়া দিয়েও আয় করেন। তবে অনেকে যন্ত্রাংশ নিয়েও লোন সময়ে মেটায় না বলে হামেশাই অভিযোগ ওঠে। কৃষি আধিকারিক সাহানুর রহমান বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে বহু চাষি উপকৃত হচ্ছেন। চাষের সুবিধার জন্য বিভিন্ন রকমের যন্ত্রাংশ দেওয়া হয়।
কৃষিদপ্তরের দাবি, যন্ত্রের ব্যবহারের ফলে চাষের অগ্রগতি হয়েছে। এক একর জমির ধান মেশিনে ঝাড়াই দু’ঘণ্টার মধ্যেই হয়ে যায়। মেশিনের মাধ্যমে বীজ বপনও দ্রুত হয়। তার ফলে সময় অনেক কম লাগে। তবে এই প্রকল্প নিয়েও অতীতে বহুবার অভিযোগ উঠেছে। যন্ত্রাংশ দেওয়ার ক্ষেত্রে পক্ষপাতিত্ব করা হয় বলেও অভিযোগ। অনেক চাষির দাবি, আবেদন করার পরেও যন্ত্রাংশ পাওয়া যায় না। যদিও কৃষিদপ্তরের আধিকারিকদের দাবি, নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে যাঁরা আবেদন করেন, তাঁরাই প্রকল্পের সুবিধা পেয়ে থাকেন। অনেক সময় চাষিরা প্রকল্প নিয়ে আগ্রহ দেখান না। বারবার প্রচার করতে হয়। যেকোনও চাষি ভর্তুকিতে কৃষি যন্ত্রাংশ নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে তিন বছরের মধ্যে একবারই এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করা যায়। ট্রাক্টর নেওয়ার জন্য আবেদন করতে হলে ২.৫ একর জমি থাকতে হবে। পাওয়ার টিলারের ক্ষেত্রে ১.৫ একর জমি থাকা বাধ্যতামূলক।