বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
মামলাকারী অজিতকুমার আগরওয়ালের অন্যতম আইনজীবী দেবজিৎ মুখোপাধ্যায় জানান, ৪০১ একর জমি তাঁকে লিজে দেওয়া হয়েছিল চা বাগান ও কারখানা করার জন্য। গড়ে ওঠে কাঞ্চন ভিউ এস্টেট। সাম্প্রতিককালে সেই জমি থেকে ৮ ও ১৬ একরের দু’টি অংশ রাজ্য ‘টি ট্যুরিজম’-এর জন্য বরাদ্দ করে। ফলে লেবং কার্ট রোড থেকে চা বাগানের কারখানায় যাওয়ার রাস্তার কিছু অংশ ট্যুরিজম প্রকল্পে চলে যায়। তাই মূল রাস্তা থেকে কারখানা যাওয়ার সরাসরি সংযোগ বজায় রাখতে রাস্তার নয়া অংশ বানানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু, স্থানীয় লোকজন বাধা দেয়। বিষয়টি মেটানোর জন্য প্রশাসনিক নির্দেশ জারি হলেও সমস্যা তাতে মেটেনি। ফলে বাগান কর্তৃপক্ষ পুলিসি নিরাপত্তা চান। কিন্তু, বারংবার প্রার্থনা করেও লাভ হয়নি।
শুনানিতে রাজ্য জানায়, পুলিস মোতায়েন করার খরচ বাগান কর্তৃপক্ষ না দিলে, এমন নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু, এমন সরকারি সিদ্ধান্ত ওই কর্তৃপক্ষকে জানানোর কোনও নথি এদিনের শুনানিতে সরকারি আইনজীবী পেশ করতে পারেননি। এই প্রেক্ষাপটে বিচারপতির নির্দেশ, দার্জিলিং সদর থানার আইসি আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘটনাস্থলে যাবেন। কতজন পুলিস, রাস্তার কাজ শেষ করতে কতদিনের জন্য লাগতে পারে, তার মূল্যায়ন করবেন। তার জন্য কত টাকা জমা দিতে হবে, তা পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাগান কর্তৃপক্ষকে জানাবেন। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কর্তৃপক্ষ টাকা জমা করলে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় সেখানে পুলিস মোতায়েন করতে হবে।