প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
রাজ্যের পড়ুয়াদের ভিন রাজ্যে চলে যাওয়া ঠেকাতে তড়িঘড়ি করে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল ২ ফেব্রুয়ারি। এবার প্রায় ৮৮ হাজার আবেদনকারী ছিলেন। গতবারের চেয়ে অনেকটাই কম। পরীক্ষায় বসেছিলেন ৮০ হাজারের বেশি ছাত্রছাত্রী। পরিকল্পনা ছিল, উচ্চ মাধ্যমিকের রেজাল্টের পর পরই যাতে জয়েন্টের ফল প্রকাশ করে কাউন্সেলিং এবং ভর্তি শুরু করে দেওয়া যায়। কিন্তু লকডাউনই জয়েন্ট বোর্ডের সব হিসেব উল্টে দেয়।
উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশিত হয় ১৭ জুলাই। তার পরেও জয়েন্টের ফল প্রকাশ নিয়ে কোনও ঘোষণা হচ্ছিল না বোর্ডের তরফে। যার ফলে রীতিমতো উৎকণ্ঠায় পড়েছিলেন ছাত্রছাত্রীরা।
পরে জানা যায়, বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান এবং রেজিস্ট্রার করোনা আক্রান্ত হওয়াতেই বিপাকে পড়ে গিয়েছে বোর্ড। সূত্রের খবর, সোম অথবা মঙ্গলবার ফল প্রকাশের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটগুলি ঘোষণা করবে বোর্ড। কাউন্সেলিংয়ের চূড়ান্ত দিনক্ষণ জানানো হবে পরে। রাজ্যের শতাধিক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বছর প্রায় ৩৪ হাজার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ফার্মেসির আসন রয়েছে।
ইঞ্জিনিয়ারিং তথা প্রযুক্তি শিক্ষার কেন্দ্রীয় নিয়ামক সংস্থা এআইসিটিই ৮ জুলাই এক বিজ্ঞপ্তিতে নয়া শিক্ষাবর্ষে ভর্তি ও অর্থ সহায়তা পাওয়ার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানিয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, প্রথম দফায় ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে ৫ অক্টোবরের মধ্যে। দ্বিতীয় দফা ১৫ অক্টোবর। তারপরও আসন ফাঁকা থাকলে ১৫ অক্টোবর থেকেই ক্লাস শুরু করে দিতে হবে।