শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পুজোর মরশুমে জনসংযোগে শিথিলতা আনা যাবে না। সেই লক্ষ্যেই রাজ্যের সর্বত্র পুজো মণ্ডপ চত্বরে দলের মুখপত্র ‘জাগো বাংলা’র স্টল করার নির্দেশ দিল তৃণমূল। সেই স্টলে মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা বইগুলির প্রদর্শনী ও বিক্রির উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে। সম্প্রতি, জেলা নেতৃত্বের কাছে দলের তরফে এই নির্দেশ গিয়েছে।
পুজোর সময় বইয়ের স্টল করে দলীয় বইপত্র বিক্রির চল ছিল বামপন্থীদের। পরে বিচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল কিছু এলাকায় দলীয় বইয়ের স্টল ও প্রদর্শনীর আয়োজন করত। তৃণমূল রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর ‘জাগো বাংলা’র নামে বেশ কিছু বইয়ের স্টল নজরে আসে। উল্টোদিকে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর বামেদের এই আয়োজনও জৌলুস হারায়। ইদানীং সঙ্ঘ পরিবারের বিভিন্ন শাখা সংগঠনের নামে বা কখনও কখনও সরাসরি বিজেপির নামেও বইয়ের স্টল দেখা যায়। গত লোকসভা ভোটে ধাক্কা খায় তৃণমূল। ফলাফল পর্যালোচনা করে দলকে আরও বেশি করে জনসংযোগ বাড়ানোর নিদান দিয়েছে প্রশান্ত কিশোরের পেশাদার সংস্থা। তাদের পরিকল্পনায় শুরু হয়েছে ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচি। সাধারণ মানুষের বাড়ির দাওয়ায় পৌঁছে গিয়ে তাঁদের অভাব অভিযোগ শুনতে হচ্ছে তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিদের।
সেই ধারাতেই দলের পক্ষ থেকে পুজোর আবহে জনসংযোগ অব্যাহত রাখার কৌশল নেওয়া হয়েছে। দলের এক জেলাস্তরের নেতার মতে, বারোয়ারি পুজোকে ঘিরে মানুষের সমাবেশ হয়। তাই জনসম্পর্ক গড়ে তোলার বাড়তি সুযোগকে কাজে লাগাতে ‘জাগো বাংলা’র স্টল দেওয়া শুরু হয়েছিল। এবার তা আরও সংগঠিতভাবে হবে। দলের উত্তর ২৪ পরগনার সভাপতি ও মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানান, দলের সিদ্ধান্ত অনুসারে, তিনি ইতিমধ্যেই জেলার সর্বত্র বইয়ের স্টল করার লিখিত নির্দেশ দিয়েছেন। মমতার লেখা ৮৫টি বইয়ের তালিকাও সেই নির্দেশনামার সঙ্গে দেওয়া হয়েছে। জেলা সভাপতি বলেন, দলনেত্রীর লেখা প্রবন্ধ, কবিতা, এমনকী শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা বইও রয়েছে ওই তালিকায়। কীভাবে আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে নেত্রী উঠে এসেছেন, তা নতুন প্রজন্মকে মনে করিয়ে দেওয়াই প্রধান লক্ষ্য তাঁদের। বইগুলির প্রকাশকের ঠিকানাও ওই নির্দেশিকার সঙ্গে দেওয়া হয়েছে। বই বিক্রির পাশাপাশি মমতা তথা তৃণমূলের প্রচার হবে। এর সঙ্গে রাজ্যের উন্নয়ন নিয়েও প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হবে। উল্লেখ্য, বিভিন্ন ধরনের সামাজিক, উন্নয়নমূলক ও আর্থিক সহায়তামূলক প্রকল্পে সাফল্য পাওয়ায় ইতিমধ্যেই গোটা দেশে তো বটেই, এমনকী আন্তর্জাতিক দুনিয়াতেও স্বীকৃতি পেয়েছে এই রাজ্য। তাই পুজো মণ্ডপে বইয়ের স্টলে সেই প্রচারকেও গুরুত্ব দেওয়া হবে জানা গিয়েছে। তৃণমূলের এক রাজ্য নেতার মতে, অধিকাংশ পুজো কমিটির সঙ্গে দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা যুক্ত। উৎসবের মধ্যেও দলকে সাংগঠনিক কাজে যুক্ত রাখার ব্যাপারে এই ধরনের স্টলগুলি কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে।
পুজোর সময় বইয়ের স্টল করে দলীয় বইপত্র বিক্রির চল ছিল বামপন্থীদের। পরে বিচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল কিছু এলাকায় দলীয় বইয়ের স্টল ও প্রদর্শনীর আয়োজন করত। তৃণমূল রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর ‘জাগো বাংলা’র নামে বেশ কিছু বইয়ের স্টল নজরে আসে। উল্টোদিকে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর বামেদের এই আয়োজনও জৌলুস হারায়। ইদানীং সঙ্ঘ পরিবারের বিভিন্ন শাখা সংগঠনের নামে বা কখনও কখনও সরাসরি বিজেপির নামেও বইয়ের স্টল দেখা যায়। গত লোকসভা ভোটে ধাক্কা খায় তৃণমূল। ফলাফল পর্যালোচনা করে দলকে আরও বেশি করে জনসংযোগ বাড়ানোর নিদান দিয়েছে প্রশান্ত কিশোরের পেশাদার সংস্থা। তাদের পরিকল্পনায় শুরু হয়েছে ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচি। সাধারণ মানুষের বাড়ির দাওয়ায় পৌঁছে গিয়ে তাঁদের অভাব অভিযোগ শুনতে হচ্ছে তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিদের।
সেই ধারাতেই দলের পক্ষ থেকে পুজোর আবহে জনসংযোগ অব্যাহত রাখার কৌশল নেওয়া হয়েছে। দলের এক জেলাস্তরের নেতার মতে, বারোয়ারি পুজোকে ঘিরে মানুষের সমাবেশ হয়। তাই জনসম্পর্ক গড়ে তোলার বাড়তি সুযোগকে কাজে লাগাতে ‘জাগো বাংলা’র স্টল দেওয়া শুরু হয়েছিল। এবার তা আরও সংগঠিতভাবে হবে। দলের উত্তর ২৪ পরগনার সভাপতি ও মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানান, দলের সিদ্ধান্ত অনুসারে, তিনি ইতিমধ্যেই জেলার সর্বত্র বইয়ের স্টল করার লিখিত নির্দেশ দিয়েছেন। মমতার লেখা ৮৫টি বইয়ের তালিকাও সেই নির্দেশনামার সঙ্গে দেওয়া হয়েছে। জেলা সভাপতি বলেন, দলনেত্রীর লেখা প্রবন্ধ, কবিতা, এমনকী শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা বইও রয়েছে ওই তালিকায়। কীভাবে আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে নেত্রী উঠে এসেছেন, তা নতুন প্রজন্মকে মনে করিয়ে দেওয়াই প্রধান লক্ষ্য তাঁদের। বইগুলির প্রকাশকের ঠিকানাও ওই নির্দেশিকার সঙ্গে দেওয়া হয়েছে। বই বিক্রির পাশাপাশি মমতা তথা তৃণমূলের প্রচার হবে। এর সঙ্গে রাজ্যের উন্নয়ন নিয়েও প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হবে। উল্লেখ্য, বিভিন্ন ধরনের সামাজিক, উন্নয়নমূলক ও আর্থিক সহায়তামূলক প্রকল্পে সাফল্য পাওয়ায় ইতিমধ্যেই গোটা দেশে তো বটেই, এমনকী আন্তর্জাতিক দুনিয়াতেও স্বীকৃতি পেয়েছে এই রাজ্য। তাই পুজো মণ্ডপে বইয়ের স্টলে সেই প্রচারকেও গুরুত্ব দেওয়া হবে জানা গিয়েছে। তৃণমূলের এক রাজ্য নেতার মতে, অধিকাংশ পুজো কমিটির সঙ্গে দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা যুক্ত। উৎসবের মধ্যেও দলকে সাংগঠনিক কাজে যুক্ত রাখার ব্যাপারে এই ধরনের স্টলগুলি কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে।
