শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তাঁর জন্য বিকল্প হিসেবে ধর্মতলার একটি বেসরকারি অভিজাত হোটেল বুক করা হয়েছে রাজ্য বিজেপির তরফে। দলের এক শীর্ষ নেতার কথায়, সর্বভারতীয় সভাপতি হিসেবে শহরে দ্বিতীয়বারের জন্য বেসরকারি হোটেলে উঠতে চলেছেন অমিত শাহ। গত লোকসভা ভোটের প্রচারে এসে রাজারহাটের একটি হোটেলে উঠেছিলেন তিনি। কারণ, নির্বাচন চলাকালীন আদর্শ আচরণবিধি কার্যকর থাকায় রাজনৈতিক নেতাদের সরকারি গেস্ট হাউসে ওঠার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা ছিল। এবারও একপ্রকার বাধ্য হয়েই হোটেলে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অমিত শাহ। ১ অক্টোবর রাতে ওই হোটেলেই বিজেপির সমস্ত এমপি, এমএলএ, পদাধিকারী এবং পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে তাঁর। দুপুরে নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে জাতীয় নাগরিকপঞ্জি নিয়ে সভা করবেন অমিত শাহ। অন্যদিকে, আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর দু’দিনের কলকাতা সফরে এসে রাজারহাটের ওই হোটেলেই উঠবেন। ওইদিন সল্টলেকের একটি প্রেক্ষাগৃহে ৩৭০ ধারা বিলোপ এবং শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের উপর সভা করবেন দলের ভাবী সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা।