নতুন কর্মপ্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন দাম্পত্যজীবনে সখ্যতা বৃদ্ধি সন্তানের কর্ম সাফল্যে গর্ব। ... বিশদ
পরিদর্শনে গিয়ে আধিকারিকরা দেখছেন, বেশিরভাগ উপভোক্তাই বাড়ি তৈরি শুরু করে দিয়েছেন। কারও দেওয়াল তৈরি হয়ে গিয়েছে, কেউ সবে গাঁথুনি করেছেন। তবে এখনও কিছু উপভোক্তা কাজ শুরু করতে গড়িমসি করছেন। তাঁদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। বাংলার বাড়ি প্রকল্পের টাকা কোনওভাবেই যাতে নয়ছয় করা না হয়, সেটা পরিদর্শনে গিয়ে আবারও বলছেন আধিকারিকরা।
২৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পরিদর্শনের এই কাজ শেষ করতে হবে। জেলার এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, পঞ্চায়েত দপ্তর থেকে নির্দেশ আসার পর এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় কিস্তির টাকা ছাড়ার আগে বাড়ির কাজ কার কতটা হয়েছে, সেই ছবি তুলে রাখা হচ্ছে। এদিকে, জেলায় ১ লক্ষ ৬০ হাজারের বেশি উপভোক্তার অ্যাকাউন্টে প্রথম ধাপের টাকা ঢুকে গিয়েছে। বাকি আছে আর চার হাজার।