নতুন কর্মপ্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন দাম্পত্যজীবনে সখ্যতা বৃদ্ধি সন্তানের কর্ম সাফল্যে গর্ব। ... বিশদ
কলকাতা পুলিসের মাসিক ক্রাইম কনফারেন্সে এনিয়ে তিনি বারবার সরব হলেও খোয়া যাওয়া টাকা উদ্ধারের তদন্তে সেভাবে গতি আসেনি। তাই লালবাজারের সাইবার থানাকে এবার নতুন করে ঢেলে সাজার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কমিশনার। আক্ষরিক অর্থে সাইবার থানার আধুনিকীকরণের পাশাপাশি খোলনলচে বদলে দিতে চাইছেন তিনি। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা জারি করেছেন সিপি। লালবাজারের বিশেষ সূত্রে এই খবর জানা গিয়েছে।
ওই নির্দেশিকায় লালবাজারের বর্তমান সাইবার থানাকে ভেঙে ছ’টি শাখা বা উইং গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন সিপি। এই শাখাগুলি হল— ‘সাইবার ক্রাইম পুলিস স্টেশন’, ‘অর্গানাইজ সাইবার ক্রাইম সেকশন’, ‘সাইবার সিকিউরিটি ও সাইবার সেফটি শাখা’, ‘সাইবার ফ্রড রিকভারি শাখা’, ‘সাইবার ফরেনসিক ল্যাব’ এবং ‘সাইবার ক্রাইম কো-অর্ডিনেশন ও সাপোর্ট শাখা’।
এই ছ’টি শাখার মধ্যে অর্গানাইজ সাইবার ক্রাইম সেকশনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। এই শাখাকে দ্রুত স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ বা এসওজি তৈরি করতে বলা হয়েছে। আন্তঃরাজ্য এবং আন্তর্জাতিক সাইবার ক্রাইম গ্যাং এবং থ্রেট নিয়ে কাজ করবে এই শাখাটি। পাশাপাশি সিপি এবার প্রতারিতদের কোটি কোটি টাকা উদ্ধারের জন্য আলাদা করে সাইবার ফ্রড রিকভারি সেকশনও তৈরি করেছেন। ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, এই ছ’টি সেকশনের জন্য ইনসপেক্টর, এসআই, এএসআই, কনস্টেবল মিলিয়ে মোট ২৫০ জন পুলিসকর্মী প্রয়োজন। বর্তমানে লালবাজার সাইবার থানায় মেরেকেটে শ’খানেক পুলিস কর্মী রয়েছেন। তাই ভারপ্রাপ্ত গোয়েন্দা প্রধান রূপেশ কুমারকে বলা হয়েছে, গোয়েন্দা বিভাগের অন্য শাখা থেকে কর্মী নিয়ে আপাতত কাজ শুরু করতে।