উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বিধাননগর পুরসভার ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত কেষ্টপুরে ওই তরুণীর বাড়ি। তাঁরা দুই বোন। তিনি বড়। বাবা পেশায় মাছ বিক্রেতা। কিছুদিন আগে বড় মেয়ের জন্য হুগলির শ্রীরামপুরে এক মূক-বধির পাত্রের খোঁজ পান। দুই বাড়ির সম্মতিতে বিয়ে চূড়ান্ত হয়। ১০ ডিসেম্বর বিয়ের দিন স্থির হয়েছে। এরপর বিয়ের খরচের জন্য ওই তরুণীর বাবা কাউন্সিলার সুশোভন মণ্ডলের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। কাউন্সিলার তাঁকে জানান, মুখ্যমন্ত্রীর শুরু করা রূপশ্রী প্রকল্প রয়েছে। সেখানে আবেদন করলে এককালীন ২৫ হাজার টাকা অনুদান পাওয়া যায়। তা শুনে আশ্বস্ত হন তরুণীর বাবা। পরদিন বোনকে নিয়ে ওই তরুণী বিধাননগর পুরসভায় রূপশ্রীর দপ্তরে যান। প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা অংশুমান ধরের কাছে সমস্ত নথিপত্র দিয়ে আবেদন করেন। আবেদনের পর কয়েকটি বিষয় খতিয়ে দেখার নিয়ম। যেমন, যে সব বিবাহযোগ্য মহিলার পরিবারিক আয় বছরে দেড় লক্ষ টাকার কম, কেবলমাত্রই তাঁরাই আবেদন করতে পারেন। পাত্রী ও পাত্র দু’জনকেই সরকারি নিয়ম অনুযায়ী বিবাহযোগ্য হতে হবে। কেবলমাত্র প্রথম বিয়ের ক্ষেত্রেই এই অনুদানের জন্য আবেদন করা যায়। আবেদন ঠিক থাকলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্ত করা হয়। তারপর পাত্রীর অ্যাকাউন্টে সরাসরি এককালীন ২৫ হাজার টাকা জমা পড়ে। তদন্তের পর ওই তরুণীর অনুদানও মঞ্জুর হয়ে গিয়েছে।