উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
১০৩ নম্বর উল্টোডাঙা। ট্রাম লাইনের পার্শ্ববর্তী হঠাৎ কলোনিতে এদিন সাতসকালে আচমকা আগুন লাগে। জানা গিয়েছে, একটি তুলোর দোকানে প্রথম আগুন ধরে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় দমকলের ছ’টি ইঞ্জিন। দমকলকর্মীদের তৎপরতায় আগুন অবশ্য বেশি ছড়িয়ে পড়েনি। এই ঘটনায় বস্তির ৬টি ঘর ভস্মীভূত হয়েছে বলে দাবি দমকলের। যদিও, স্থানীয় কাউন্সিলার শান্তিরঞ্জন কুণ্ডু জানিয়েছেন, বস্তির ঘরগুলি লাগোয়া হওয়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে দমকলকে বেশ কয়েকটি বেড়ার ঘর ভাঙতে হয়েছে। সব মিলিয়ে এই অগ্নিকাণ্ডের জেরে ১২টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত। ঘরছাড়াদের জন্য থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে, দমকল কর্মীরা খুব ভালো কাজ করেছেন। মাত্র ৪০ মিনিটের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আনায় আগুন সেভাবে ছড়িয়ে পড়েনি।
কীভাবে আগুন লেগেছে, তা অবশ্য স্পষ্ট নয়। প্রাথমিকভাবে দমকলের অনুমান, শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লেগে থাকতে পারে। অত্যন্ত ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় এবং প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায়, আগুন ছড়িয়ে পড়তে থাকে। তবে, সেটা দ্রুত আয়ত্তে আনা হয়। বস্তির ঘরগুলিতে গ্যাস সিলিন্ডার ছিল। কিন্তু, দমকলকর্মীরা স্থানীয় বাসিন্দাদের সাহায্য নিয়ে সিলিন্ডারগুলি দ্রুত বের করে নিয়ে আসেন। ফলে, বড় দুর্ঘটনা এড়ানো গিয়েছে।
অন্য একটি ঘটনায় গড়িয়া ষ্টেশন সংলগ্ন রেল ব্রিজের নীচে অগ্নিকাণ্ডের জেরে ভস্মীভূত পাঁচটি দোকান। রবিবার ভোররাতে এই আগুন লাগে। এখানেও আগুন লাগার কারণ প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি। অগ্নিকাণ্ডের জেরে দোকানগুলির সব মালপত্র ছাই হয়ে যায়। খবর দেওয়া হয় নরেন্দ্রপুর থানায় ও দমকলে। দমকলের ২টি ইঞ্জিন ঘণ্টাখানেকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।