উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
বণিকসভার ওই অনুষ্ঠানে অচিরাচরিত ও পুনর্নবীকরণযোগ্য বিদ্যুৎ দপ্তরের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত মুখ্যসচিব বরুণ রায় বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে রাজ্যে যত বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে, তার ৩০ শতাংশ দখল করবে অচিরাচরিত শক্তি। এমনই লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে সরকার। তিনি দাবি করেন, রাজ্যে বার্ষিক পাঁচ শতাংশ হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ছে।
কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, রাজ্যগুলি যে বিদ্যুৎ কিনবে, সেখানে অচিরাচরিত শক্তির ভাগ বাড়াতে হবে। বর্তমানে যেখানে এই ধরনের বিদ্যুৎ ৩০ শতাংশ কিনতে হয়, ২০২৯-’৩০ অর্থবর্ষের মধ্যে সেই হার ৫০ শতাংশে নিয়ে যেতে হবে। এর ফলে ২০২৬-’২৭ অর্থবর্ষে রাজ্যকে অচিরাচরিত শক্তি অন্তত ১৫ গিগাওয়াট কিনতে হবে। ২০৩১-’৩২ অর্থবর্ষে তা বেড়ে ২৫ গিগাওয়াট হতে পারে। বরুণবাবু এদিন দাবি করেছেন, সল্টলেক সেক্টর ফাইভকে তাঁরা কম কার্বন নির্গমন এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন এবং সেই মতো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এখানে পরিবেশ বান্ধব বিদ্যুৎ ব্যবহারে জোর দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি সুন্দরবন এলাকাতেও যাতে কম দূষণকারী শক্তির ব্যবহার বাড়ানো যায়, তারও চেষ্টা চলছে।