শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
ওই আইএএস অফিসারের স্ত্রী তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থায় কর্মরত। অভিযোগ, গত ১৪ ও ১৫ জুলাই দু’দফায় বাড়িতে ঢুকে তাঁকে গান পয়েন্টে রেখে ধর্ষণ করা হয়। এনিয়ে অভিযোগ জানাতে লেক থানায় গেলেও, অভিযোগ না নিয়ে নির্যাতিতা মহিলাকে দীর্ঘক্ষণ বসিয়ে রাখার অভিযোগ ওঠে। পুলিসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র বিকৃত করারও অভিযোগ ওঠে। পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগে শেষে হাইকোর্টে মামলা হয়। যদিও রাজ্যের তরফে দাবি করা হয়, মেডিক্যাল রিপোর্টে ধর্ষণের প্রমাণ মেলেনি। এই পরিস্থিতিতে গ্রেপ্তারির পরই নিম্ন আদালত অভিযুক্তের জামিন মঞ্জুর করে।
বিচারপতি এদিন পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের যে অভিযোগ এসেছিল, তা গুরুতর হলেও, প্রাথমিক পর্যায়ে লঘু ধারায় এফআইআর হয়েছে। সঠিক ধারায় এফআইআর দায়ের না হওয়া এবং অভিযোগপত্রকে বিকৃত করার যে অভিযোগ উঠেছে, তার ফলে এই মামলা দুর্বল হয়েছে। ফলে, তদন্তের স্বচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। এরপরই নির্দেশে বিচারপতি জানিয়ে দেন, একজন ডেপুটি কমিশনারের পদমর্যাদার মহিলা পুলিস আধিকারিককে এই মামলায় হস্তান্তর করা হচ্ছে। এখন থেকে তিনিই হবেন এই মামলার তদন্তকারী অফিসার। পাশাপাশি শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে লেক থানার তৎকালীন ওসি, এক সাব-ইন্সপেক্টর, এক সার্জেন্ট এবং তিন জন মহিলা পুলিসকর্মীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত ও পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য কলকাতার পুলিস কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি ভরদ্বাজ।