শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
সূত্রের খবর, হাওড়া, পাতিপুকুর, শিয়ালদহ ও শিলিগুড়ির পাইকারি মাছ বাজারে ইতিমধ্যে ৫০ মেট্রিক টন ইলিশ পৌঁছে গিয়েছে। নিলামের মাধ্যমে প্রায় ৪০০ জন রিটেইলার এবছর পাইকারি বাজারগুলোতে ইলিশ সরবরাহ করছেন। ৮০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি ওজনের ইলিশ ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে পাইকারি বাজারে। বড় সাইজের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৬০০ টাকা কেজিতে। হাওড়া পাইকারি মাছ বাজারেই ১০ মেট্রিক টন ইলিশ এসেছে। খুচরো বাজারে আপাতত দাম বেশি থাকবে বলেই মনে করছেন বিক্রেতারা। ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার মকসুদ বলেন, ‘আগের তুলনায় ইলিশ অনেকটাই কম এসেছে। তবে আরও ইলিশ ঢোকার কথা রয়েছে। সামনের মাসে দাম কমতে পারে বলে আশা করছি।’ হাওড়ার পাইকারি মাছ বাজার থেকে শুধু এ রাজ্যে নয়, দিল্লি, বেঙ্গালুরু ও হায়দরাবাদেও ইলিশ পাঠানো হচ্ছে বলে জানান তিনি। হাওড়ার কালীবাবুর বাজার, বেতাইতলা বাজারের মত খুচরো বাজারে এদিনই বাংলাদেশের ইলিশের খোঁজ করতে দেখা গিয়েছে ক্রেতাদের। খুচরো বিক্রেতারা জানিয়েছেন, এখন বড় ইলিশ কেজি প্রতি ১৮০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা দাম হতে পারে। তবে দাম যা-ই হোক না কেন, পদ্মার ইলিশ ঠিকই বিক্রি হয়ে যাবে।’