সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
বৃহস্পতিবার রাত দশটা নাগাদ সপরিবারে কালীঘাট মন্দির থেকে পুজো দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন ওই যুব নেতা। গাড়িতে তাঁর সঙ্গে স্ত্রী, তিন বছরের শিশুকন্যা ও এক আত্মীয় ছিলেন। অভিযোগ, বেলুড়ের কাছে আসতেই গাড়ির ডানদিকের দরজার কাচে আচমকা গুলি জাতীয় একটি বস্তু এসে সজোরে লাগে। কাচের একাংশ ভেঙেও যায়। চালকের পিছনেই বসেছিলেন কৈলাসবাবু। কিছুদূর এগিয়ে গিয়ে আতঙ্কিত অবস্থায় প্রত্যেকেই নেমে পড়েন গাড়ি থেকে। হামলার খবর ছড়িয়ে পড়তেই ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন তৃণমূল কর্মীরা। জিটি রোডের উপর দাঁড়িয়ে বেশ কিছুক্ষণ বিক্ষোভও দেখান তাঁরা। খবর পেয়ে আসেন হাওড়ার পুলিস কমিশনার প্রবীণ ত্রিপাঠী ও অন্যান্য পদস্থ আধিকারিকরা। হামলার পর থেকেই পরিবার নিয়ে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে রয়েছেন তিনি।
কৈলাস মিশ্র বলেন, ‘ঘটনাস্থলে কিছু অজ্ঞাত পরিচয় যুবক দাঁড়িয়েছিল। ওরাই গুলি বা ওই জাতীয় কিছু ছুড়ে আমার উপর হামলার চেষ্টা করে। এটা বিরোধীদের কাজ। নির্বাচনের পর থেকেই আমার উপর হামলার চক্রান্ত চলছে। শীর্ষ নেতৃত্বকে সবটাই জানিয়েছি।’
হাওড়া পুলিস কমিশনারেটের এক পদস্থ কর্তা বলেন, ‘আদৌ গুলি চালানো হয়েছিল কি না, দেখতে গাড়িটিকে ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।’ নিজস্ব চিত্র