পেশাগত উচ্চবিদ্যার শিক্ষায় শুভ। সাহিত্যচর্চায় মানসিক আনন্দ। কর্মোন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে খবর, পরিমলরা দুই ভাই। রোজই বাবার সঙ্গে ছোট ছেলের অশান্তি লেগে থাকত বলে প্রতিবেশীদের দাবি। তাঁরা বলেন, পরিমল কোনও কাজ করত না। প্রায়ই নেশা করত। আগে একবার এই নিয়ে অশান্তির জেরে পরিমল মেরে বাবার মাথা ফাটিয়েও দিয়েছিল। এবার তিন-চারদিন আগে থেকে পরিমলদের বাবার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। এই ব্যাপারে পরিমলকে জিজ্ঞাসা করলে কিছু বলত না। কিন্তু ওর দাদা বাবার খোঁজ করছিল। এর মধ্যে শনিবার দুপুরে পরিমল কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করলে তাঁকে তড়িঘড়ি কুলতলি-জয়নগর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। পথে পরিমল বলে, বাবাকে খুন করে বাগানে পুঁতে দিয়েছে। এতে আমরা হতবাক হয়ে যাই। এরপর পরিমলকে হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিসকে খবর দিই। পরে পুলিস রাতে ওকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বাগানের মাটি খুঁড়ে দেহ উদ্ধার করে। খুনে ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র কোথায় রেখেছে পরিমল, পুলিস তা জানার চেষ্টা করছে।